১৮.১১.০৮
যায়যায়দিন ।। এম জি মহিউদ্দীন আহম্মদ
মানসম্পন্ন বীজ উৎপাদন করা জরুরি গমবীজের উৎপাদনশীলতা বাড়াতেও গবেষণা চলছে। গমের উচ্চ ফলনশীল বীজ উৎপাদনেও এগিয়ে যাওয়া জরুরি। পাশাপাশি রবি মৌসুমে চরাঞ্চল, হাওর, দেশের উত্তর জনপদে গম উৎপাদনে কৃষকদের উৎসাহিত করা জরুরি। শস্য বহুমুখী করার সুফল সম্পর্কে কৃষকদের অবগত করানো দরকার, যার মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে গম চাষ ও অন্যান্য রবিশস্যের আবাদ চলতে পারে। খাদ্যনিরাপত্তার জন্য গমের উৎপাদন বাড়ানোও অগ্রাধিকার পেতে পারে।
===========================
বাংলাদেশ পললঘটিত বিশ্বের সেরা ব-দ্বীপগুলোর একটিতে অবস্থিত বিধায় সুপ্রাচীনকাল থেকেই এ দেশে কৃষি উৎপাদন চলে আসছে। বহুমাত্রিক প্রাকৃতিক বিপর্যয় এদেশে মাঝে মধ্যে হয়ে থাকে বিধায় এ দেশের জনগোষ্ঠী সাহসী ও উদ্যমী। তাই শত বাধাবিপত্তি মোকাবেলা করেই এ জনগোষ্ঠী জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। কৃষিতে ধারাবাহিক উৎপাদন নিশ্চিত করতে এ দেশের কৃষক সেই সুদূর অতীতকাল থেকে বীজ উৎপাদন ও বীজ সংরক্ষণে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তবে জনসংখ্যা বাড়ার প্রেক্ষাপটে আবাদি জমিতে উৎপাদিত ফসল থেকে সবার খাদ্যের জোগান অব্যাহত রাখা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে খাদ্য আমদানি করতে হয়। জনগোষ্ঠীর খাদ্যনিরাপত্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে তাই উৎপাদন বাড়ানোর তৎপরতা চলতে থাকে। খাদ্যনিরাপত্তা গড়তে আন্তর্জাতিক তৎপরতার সঙ্গে বাংলাদেশের অংশীদারিত্ব সৃষ্টি হয় ষাটের দশক থেকে। আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট (ওজজও)-এর সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠতে থাকে। পাশাপাশি বাংলাদেশে কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, উদ্যান গবেষণা ইন্সটিটিউট এসব প্রতিষ্ঠানও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। শুরুতে ইরি থেকে বীজ সংগ্রহ করে চুক্তিবদ্ধ চাষের মাধ্যমে এ দেশেই ধানের বীজ উৎপাদন করা হয় এবং কৃষকের মাঝে সরবরাহ হতে থাকে। বাড়তে থাকে ধানের উৎপাদনশীলতা। পরে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের অব্যাহত গবেষণার মাধ্যমে উচ্চ ফলনশীল ধান বীজ উদ্ভাবন, উৎপাদন ও কৃষকদের কাছে জোগান দেয়া চলমান আছে। কৃষকরা এ দেশের বীজ ব্যবহার করে ধানের উৎপাদন অব্যাহতভাবে বাড়াতে সক্ষম হচ্ছে। তবে ইতিমধ্যে হাইব্রিড খ্যাত উচ্চ ফলনশীল ধানবীজও কৃষকদের সরবরাহ করা হচ্ছে। হাইব্রিড ধানবীজ বহুজাতিক কোম্পানির মাধ্যমে কৃষকদের কাছে পৌঁছানো হচ্ছে, যা থেকে কৃষকরা আবার বীজ উৎপাদন করতে পারছে না। এ প্রেক্ষাপটে এ ধরনের হাইব্রিড বীজ ব্যবহারকারী কৃষককে কোম্পানির সরবরাহ ব্যবস্থার ওপর নির্ভর করতে বাধ্য করা হচ্ছে। বর্তমানে কৃষকরা হাইব্রিডের প্রতি ঝুঁকে পড়লেও দুটি কারণে ভীতও বটে। একটি কারণ হলো উচ্চ মূল্যে বীজপ্রাপ্তি এবং কোম্পানির ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হলে অব্যাহত ব্যয় বৃদ্ধির সম্ভাবনা। অন্য কারণটি হলো বীজের মান নিয়ে। জমিতে বীজ বপন বা রোপণের পর সন্তোষজনক উৎপাদন বঞ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা। পক্ষান্তরে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট উদ্ভাবিত বীজ বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের মাধ্যমে কৃষকদের কাছে পৌঁছানো হয়, যার মান সম্পর্কে কোনো সংশয় নেই। এ বীজের ওপর কৃষকদের নিয়ন্ত্রণ বিদ্যমান থাকায় কৃষকশ্রেণীর কাছে এর গ্রহণযোগ্যতা দীর্ঘকাল থেকেই রয়েছে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট ছাড়াও বিনা (ইওঘঅ) উদ্ভাবিত ধানবীজও উচ্চ ফলনশীল। এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট ও বিনা গবেষণা প্রতিষ্ঠান দুটির কার্যক্রম অব্যাহত সম্প্রসারণের মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে ধানের বীজ উৎপাদন ও কৃষকের কাছে জোগান দেয়ার তৎপরতা বাড়াতে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে সাফল্য নিশ্চিত করা সম্ভব হলে বহুজাতিক কোম্পানির ওপর কৃষকদের নির্ভরশীলতা সৃষ্টি হবে না এবং কৃষকরা সাশ্রয়ী মূল্যে বীজের জোগানও পেতে পারবে।
আন্তর্জাতিক করপোরেট তৎপরতা ধানবীজ গবেষণায় নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান দুটির সম্প্রসারণ তৎপরতায় বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত করতে তৎপর হতে পারে। এ ধরনের অবস্থায় দেশজ বিনিয়োগের মাধ্যমে ধান গবেষণা কার্যক্রম সম্প্রসারণ অব্যাহত রাখতে কার্যকর পদক্ষেপ নিশ্চিত করতে হবে। মনে রাখা দরকার, পাঁচ দশক ধরে এ দেশের কৃষক উচ্চ ফলনশীল ধান উৎপাদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকায় বীজ উৎপাদন ও সংরক্ষণেও তাদের অভিজ্ঞতা কম নয়। এ অবস্থায় উচ্চ ফলনশীল বীজের ওপর এ দেশের কৃষকদের স্বনির্ভরতাকে সংরক্ষণ করতে কার্যকর পদক্ষেপ নিশ্চিত করতে হবে। উল্লেখ্য, দাতাগোষ্ঠীর ওপর নির্ভর করে এ দেশের পাট উৎপাদন ও পাটনির্ভর শিল্পকারখানা বিলীন হওয়ার পথে। পাশাপাশি প্রতিবেশী দেশে দাতাগোষ্ঠীর সহায়তায় পাটের উৎপাদন ও শিল্পের প্রসার অব্যাহতভাবে চলমান। দেশের পাট গবেষণা ইন্সটিটিউট চলমান সময়ে মৃতপ্রায়। এটিকেও জীবিত করা জরুরি। এখান থেকেও উচ্চ ফলনশীল পাটবীজ উদ্ভাবনের তৎপরতা চালানো জরুরি। বিশ্বে পরিবেশ সচেতনতা বাড়ার ফলে পাটের চাহিদা বাড়বে এতে সন্দেহের অবকাশ থাকতে পারে না। শুধু কাঁচা পাট নয় পাটজাত পণ্যের চাহিদা বাড়ারও বিপুল সম্ভাবনা বিরাজমান। তাই পাট গবেষণা প্রতিষ্ঠানটিকে বহুমাত্রিক গবেষণায় সম্পৃক্ত করার ব্যবস্থা নেয়াও জরুরি। পাটের বহুমাত্রিক ব্যবহারের ওপর নিবিড় গবেষণা কাজ পরিচালনা করা বিবেচ্য। এক সময় এ দেশে পাট ও পাটজাত পণ্য ছিল শীর্ষ রপ্তানি খাত, যা বর্তমানে সারির শেষদিকে অবস্থান করছে। এ অবস্থার পরিবর্তন করা অসম্ভব নয় বরং অব্যাহত কার্যকর তৎপরতা নিশ্চিত করা সম্ভব হলে স্বল্পতম সময়েই পাট নিজ অবস্থান ফিরে পেতে পারে। এ তৎপরতায় প্রথমেই উচ্চ ফলনশীল পাটবীজ উদ্ভাবনের নিমিত্ত পাট গবেষণা প্রতিষ্ঠানটিকে তাৎক্ষণিকভাবে ঢেলে সাজানোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
গমবীজের উৎপাদনশীলতা বাড়াতেও গবেষণা চলছে। গমের উচ্চ ফলনশীল বীজ উৎপাদনেও এগিয়ে যাওয়া জরুরি। পাশাপাশি রবি মৌসুমে চরাঞ্চল, হাওর, দেশের উত্তর জনপদে গম উৎপাদনে কৃষকদের উৎসাহিত করা জরুরি। শস্য বহুমুখী করার সুফল সম্পর্কে কৃষকদের অবগত করানো দরকার, যার মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে গম চাষ ও অন্যান্য রবিশস্যের আবাদ চলতে পারে। খাদ্যনিরাপত্তার জন্য গমের উৎপাদন বাড়ানোও অগ্রাধিকার পেতে পারে। গমের পাশাপাশি ভুট্টা চাষেও নজর দেয়া দরকার। দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভুট্টা চাষে কৃষকরা সক্রিয় হচ্ছে। ভুট্টা চাষে ব্যয়ের পরিমাণ কম হয় বিধায় কৃষকরা অধিক লাভবান হতে পারে। মাছের খাদ্য, পোলট্রি ফিড এবং গোখাদ্য উৎপাদনে ভুট্টার ব্যবহার রয়েছে বিধায় ভুট্টাচাষ অব্যাহতভাবে বাড়ার সম্ভাবনা বিরাজমান। এ প্রেক্ষাপটে ভুট্টা বীজের উচ্চ ফলনশীলতা নিশ্চিত করতেও গবেষণা জরুরি।
আমাদের দেশে উৎপাদিত ডালের স্বাদ বেশি বিধায় ডালবীজের ক্ষেত্রেও গবেষণার মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া দরকার। তৈল উৎপাদন বাড়াতেও বীজের উৎপাদনশীলতা বাড়ানো জরুরি।
শাকসবজির মানসম্পন্ন বীজ উৎপাদনে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব হলে উৎপাদন বাড়ানো যেতে পারে। শাকসবজির উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়ানো সম্ভব হলে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় ইতিবাচক ভূমিকা থাকবে। কেননা আন্তর্জাতিক বাজারে শাকসবজির বিপুল চাহিদা বিদ্যমান। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে শাকসবজি বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। রপ্তানি বাজার বিরাট বিধায় শাকসবজির উৎপাদন অব্যাহতভাবে বাড়ানো সম্ভব হলে দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
প্রতিটি ক্ষেত্রে উৎপাদন বাড়ানো জরুরি। এ কাজের জন্য বহুমাত্রিক তৎপরতার মাঝে মানসম্পন্ন বীজ উৎপাদনে স্বাবলম্বী হওয়া জরুরি। মানসম্পন্ন বীজের জন্য বিদেশনির্ভরতা ছাড়তে হবে। উন্নতমানের বীজ উৎপাদনে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব হলে এ দেশের কৃষকরা কৃষির প্রতিটি উপখাতে উৎপাদন বাড়ানোর অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সাফল্য নিশ্চিত করতে পারবে। তাই এ কাজটি গুরুত্ব সহকারে করা উচিত।
এম জি মহিউদ্দীন আহমদ: কলাম লেখক, সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা।
Friday, November 21, 2008
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
About Me
- Participatory Research & Action Network- PRAN
- প্রতিদিন বিভিন্ন সংবাদপত্র কৃষি বিষয়ে নানান সংবাদ প্রকাশ করে থাকে। এ সকল তথ্য কাজের জন্য খুবই সহায়ক। কিন্তু একজনের পক্ষে প্রতিদিন সবগুলো সংবাদপত্র পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। অথচ এ সকল বিষয়গুলো আমাদের সবার জন্য কম-বেশি দরকারি। এ চিন্তা থেকে আমরা বিভিন্ন সংবাদপত্র নিয়মিত পরিবীক্ষণ ও কৃষি বিষয়ক সংবাদসমূহ তথ্যায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছ্।ি আশা করছি সংবাদ তথ্যায়নের এ প্রকিৃয়াটি আমাদের কাজের জন্য সহায়ক হবে। পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এন্ড অ্যাকশান নেটওয়ার্ক- প্রান এ কাজটি সঞ্চালনের কাজ করছে।
Krishi Khobor
-
▼
2008
(356)
-
▼
November
(99)
- জাতীয় কৃষি দিবস দিবস পালনেই যেন সীমাবদ্ধ না থাকে
- চলনবিলে পোকার আত্রক্রমণে সরিষা চাষীরা দিশেহারা
- চাটখিলে বীজ ধান কিনে প্রতারিত হচ্ছেন
- কৃষি এবং কৃষকের ভাবনা
- খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির প্রশ্নে অগ্রাধিকার দিতে হইবে
- মতলবে অজানা রোগে আমন উৎপাদনে শঙ্কা
- ‘কমন কার্ট ওয়াম’ পোকার আক্রমণে সরিষা চাষিরা দিশেহারা
- উত্তরাঞ্চলে আমন ধান কাটা মাড়াই শুরু
- কালীগঞ্জে ১৪০ বস্তা ভেজাল সার আটক
- সাতক্ষীরায় ১৭০ বস্তা সার উদ্ধার, মামলা
- মিঠাপুকুরে আলুচাষে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার আশঙ্কা
- সিএসআরএলের উদ্যোগে খুলনায় কৃষক-কৃষাণী সমাবেশ শোভায...
- প্রতি মণের উৎপাদন খরচ ৭৭৬ টাকা বাজারে বিত্রিক্র হচ...
- সার, তেল, ওষুধে আরও বেশি ভর্তুকি দিতে হবে
- মশলা ফসল চুই চাষের কথা
- মঙ্গার অভিশাপ মুক্তিতে ব্রি ধান-৩৩
- বিনা চাষে আলু আবাদ
- নোয়াখালীতে ৫ সার ব্যবসায়ীর ডিলারশিপ বাতিলের সিদ্ধান্ত
- খুলনায় কৃষক-কৃষাণি র্যালি ও সমাবেশে বক্তারা ।। জল...
- কৃষিঋণ ও পুনঃঅর্থায়ন নীতিমালা প্রসঙ্গ
- আলুর জমিতে তামাক বিকল্কপ্প পণ্যের উদ্যোগ জরুরি
- সেচ মৌসুমে চাষাবাদ ব্যাহত ও শহরে লোডশেডিং বৃদ্ধির ...
- পাচারকালে কেশবপুরে বিএডিসির ৪০ বস্তা বীজ ধান আটক
- সারের মূল্য বস্তাপ্রতি ৭০০ টাকা বৃদ্ধি টঙ্গীবাড়ীর ...
- রাজবাড়ীর বিলপাকুরিয়ার ভূমিহীন পল্লীতে শোকের ছায়া, ...
- পাটগ্রামে বিক্রি হচ্ছে ভেজাল সার দোকানিকে ১০ হাজার...
- পাটগ্রামে বিক্রি হচ্ছে ভেজাল সার দোকানিকে ১০ হাজার...
- বিএডিসির গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য দেশে বোরো চাষ বেড়...
- পাটকেলঘাটায় ২০০ বস্তা টিএসপি আটক, থানার ভূমিকায় প্...
- জাতীয় কৃষক দিবস এনেছে নতুন মাত্রা ।। রাউজান, নন্দী...
- দেশেই উৎপন্ন হচ্ছে ফুলকপি বীজ
- কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ভর্তুকি বাড়ানোর বিকল্প নেই
- কৃষিতে বিনিয়োগ-ভর্তুকি প্রত্যাহার না করায় নাখোশ ওয়...
- কপি চাষে বিপ্লব
- হাইব্রিড ধানের জাত আলোড়ন
- কম্পোস্ট তৈরির নানা কৌশল
- আলু মৌসুমের শুরুতেই মুন্সীগঞ্জে সারের মহৃল্য বস্তা...
- মানসম্পন্ন বীজ
- আতর ধানের গল্প
- ধানের গন্ধে ঘুম আসে না...
- উদ্যম
- কালাইয়ে চাষিবাজারে চাষী নেই
- পল্লী বিদ্যুৎ ও বিএডিসির নীতিমালায় পরিবর্তন
- চলনবিল অঞ্চলে নবান্ন উৎসবে প্রাণের মেলা
- আসন্ন বোরো মৌসুমে পর্যাপ্ত সেচ-বীজের ব্যবস্থা করুন
- নবান্নে নতুন মাত্রা ।। দিনাজপুরের গ্রামে গ্রামে উৎসব
- সুন্দরগঞ্জের চরাঞ্চলে রবি ফসল চাষাবাদের ধুম
- দৌলতপুরে ৩০ বস্তা সারসহ গ্রেফতার ১
- ফটে ফিচার ।। সংগ্রাম
- ফুল চাষ: লাভজনক কৃষিপণ্য
- গ্রামের মানুষ গ্রামীণ অর্থনীতি ।। জীবন জীবিকার পরি...
- স্ট্রবেরী চাষে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- কৃষি উপকরণের দাম বাড়লেও আখের দাম বাড়েনি
- খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমল্পি^ত প্রয়াসে কৃষি...
- জমি অধিগ্রহণ : না’গঞ্জের গ্রামে হাজারো মানুষের সমাবেশ
- উত্তরাঞ্চলে প্রতি বছর এক ভাগ আবাদি জমি কমে যাচ্ছে
- কৃষিতে ভর্তুকি প্রত্যাহারের পরামর্শ বিশ^ব্যাংকের
- নারায়ণগঞ্জে ফসলি জমি অধিগ্রহণের প্রতিবাদে কৃষক বিক...
- ঝিনাইদহে সার ডিলার নিয়োগ নাটকের অবসান
- নাগেশ্বরীতে কৃষক পুনর্বাসনের টাকা পাচ্ছে না
- ফেনীতে রোপাআমনে খোলপোড়া রোগ, ফলন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা
- মির্জাপুরে সরিষার ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা
- খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কৃষকদের নিরাপত্তা জরুরি
- বগুড়ায় কৃষি জমিতে বালির স্তর আবাদ করতে পারছে না কৃষক
- বেলাবতে ব্রি-২৮ ধানের বীজ সংকট
- কৃষকের স্বার্থে কৃষিপণ্যের আমদানি কমাইতে হইবে
- সার কৃষকের ক্রয়ক্ষমতার বাহিরে থাকায় আমনের উৎপাদন হ...
- ঈশ্বরদীতে গাজর চাষ
- খাদ্যদ্রব্য উৎপাদনে সিদ্ধান্ত
- শেরপুরে কৃষি পুনর্বাসনে অনিয়মের অভিযোগে
- ভেজাল সারসহ আটক ২
- চাল উৎপাদন খরচ কেজি প্রতি পাঁচ টাকা বেড়েছে
- ভান্ডারিয়ায় আমন ক্ষেতে পাতা মোড়া রোগ দিশেহারা কৃষক
- কৃষি-শ্রমিকের ন্যূনতম মজুরি আইন ও কিছু সুপারিশ
- কৃষকের মাথায় হাত
- রাজশাহীতে ধান কাটা শুরু ফলন কম হওয়ার আশঙ্কা
- লোহাগাড়ার কৃষি উন্নয়নে টংকাবতী রাবারড্যাম প্রকল্প
- আসুন মুন্সীগঞ্জের আলু চাষিদের কথা ভাবি
- কৃষিঋণ বিতরণ বেসরকারি ব্যাংকগুলোর এগিয়ে আসা প্রয়োজন
- রাজবাড়ীতে ব্যাপক সবজি চাষ
- সিংগাইরে আবাদি জমির পরিমাণ হ্রাস পাচ্ছে
- ডিজেলের জন্য ভর্তুকির টাকা
- কৃষির আধুনিকীকরণ জরুরি
- রাসায়নিক সারের সংকট মুহূর্তে ...
- রাউজানে ডিলারদের গুদামে ইউরিয়া গলে পানি হচ্ছে
- বোরো চাষে ডিজেল-ভর্তুকি দ্বিগুণ হচ্ছে সঠিক সময়ে অর...
- কৃষকের উন্নয়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার বাস্তবায়নের দাবি ...
- বিদ্যুতের অভাবে আসন্ন সেচ মৌসুমে চাষাবাদ ব্যাহত হও...
- মঠবাড়িয়ায় মৎস্য চাষিদের মাঝে অর্থ বিতরণ
- লিবরেল জিংক ব্যবহারে সফল মাছ চাষিরা
- ধনে উৎপাদন প্রযুক্তি
- টমেটো চাষ ও পরিচর্যা
- হাজারো সমস্যায় জর্জরিত দেশের প্রাšিøক কৃষক
- রৌমারীতে কৃষি পুনর্বাসনের
- টিএসপি এসএসপি ও পটাশ সারের অগ্নিমূল্য
- আলফাডাঙ্গায় উঠতি আমন ধানে লেদা পোকার আক্রমণ উৎপাদন...
- চলন বিলের ৯ উপজেলায় ১৫ হাজার হেক্টর জমির সরিষা বিনষ্ট
- জলাবদ্বতা : গোয়ালন্দে আমন ও মাছ চাষ ব্যাহত
- মৌলভীবাজারের আমনক্ষেতে অজ্ঞাত রোগ এবারো আমনের মাঠ ...
-
▼
November
(99)
No comments:
Post a Comment