২০.১১০৮
যায়যায়দিন ।। আলতাব হোসেন
বিশ্বের বৃহৎ অর্থ লগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রস্তাব সরকার আমলে না নেয়ায় নাখোশ হয়েছে সংস্থাটি। সম্প্রতি বাংলাদেশের কৃষি সেক্টরে রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ ও সরাসরি ভর্তুকি পুরোপুরি প্রত্যাহারের পরামর্শ দিয়েছিল ওয়ার্ল্ড ব্যাংক। এর আগে সয়াবিন, ভুট্টা ও আখ থেকে জৈব জ্বালানি (বায়ো ফুয়েল) উৎপাদনেরও প্রস্তাব দিয়েছিল সংস্থাটি। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের পরামর্শে সরকারও ভর্তুকির পরিমাণ বছরের পর বছর কমিয়ে আনছিল। তবে কৃষি সেক্টরে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি পুরোপুরি তুলে নেয়ার ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রস্তাব সরকার সরাসরি নাকচ করে দিয়েছে। আর এতেই নাখোশ সংস্থাটি।
বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার শর্ত অনুযায়ী, কোনো দেশের কৃষিতে সরকারের ১০ ভাগ ভর্র্তুকি দেয়ার ব্যবস্থা থাকলেও আইএমএফ ও ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের চাপে তিন বছর ধরে বাংলাদেশে এ হার ছিল মাত্র ০.৩ ভাগ। চলতি বছর যা ০.২ ভাগে নেমে এসেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ হারে কমাতে থাকলে এবং বিশ্বজুড়ে যে খাদ্য সঙ্কট দেখা দিয়েছে, তাতে ভর্তুকি কমালে খাদ্য সঙ্কট থেকে বাংলাদেশ বের হয়ে আসতে পারবে না। কারণ একমাত্র কৃষি উৎপাদন বাড়িয়েই বাংলাদেশ পুরোপুরি আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে এনে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে।
ওয়ার্ল্ড ব্যাংক নব্বইয়ের দশকে আফ্রিকার কিছু দেশকে পরামর্শ দেয় কৃষি খাতে রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ প্রত্যাহারের। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক তখন বলেছিল, এতে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ বাড়বে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা গেছে, বেসরকারি বিনিয়োগ হয়নি। তার ওপর ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের নীতি অনুসরণ করায় আফ্রিকান দেশগুলোর কৃষি খাত পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের মুরুব্বিপনার ফলে সেসব দেশে কৃষি খাতে প্রজনন ক্ষমতাহীন হাইব্রিড বীজ, কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের ব্যবহার বেড়ে যায়। আর এতে লাভবান হয় বহুজাতিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু ধ্বংস হয়ে যায় কৃষি সেক্টর।
একসময় কৃষি সেচের সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা ছিল বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধীন। বিএডিসির কার্যক্রমের মাধ্যমে বীজ ও সার সরবরাহ ব্যবস্থাপনাও গড়ে উঠেছিল। এ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই কৃষিতে ভর্তুকির ব্যবস্থা করা হতো। কিন্তু ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের পরামর্শে এ প্রক্রিয়াটিও বেসরকারিকরণ করা হয়। ১৯৯২ সালে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জুট মিল আদমজী বন্ধের জন্য ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ২.৫০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছিল।
গত বছর বাজেটে ডিজেল ভর্তুকি খাতে ৭৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হলেও ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের বিরোধিতায় শেষ পর্যন্ত ২৫০ কোটি টাকা করা হয়। এছাড়া সরকার ৩৫০ কোটি টাকার একটি এনডাউনমেন্ট ফান্ড গঠন করলেও এ টাকা ব্যয় করতে পারছে না। এ বছরও এসব খাতে সরকার বরাদ্দের পরিমাণ কমিয়ে আনে। অভিযোগ আছে, দেশে কোনো রাজনৈতিক সরকার না থাকায় দাতা সংস্থাগুলো চাপ দিয়ে এবং তোড়জোড় করে তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রকল্পগুলো পাস করিয়ে নিচ্ছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশের কৃষি সেক্টরে প্রভাব বিস্তার করতে সরকারের সঙ্গে যৌথভাবে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক। শুরুর দিকে কৃষি মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য ও পশুসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যৌথভাবে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করার কথা থাকলেও ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের পরামর্শে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাকে এ প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে। ১৫ বছর মেয়াদি এ প্রকল্পে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ঋণ দেবে ১ হাজার ২৪২ কোটি টাকা। অথচ পরামর্শকদের বেতন-ভাতা, প্রশিক্ষণ, প্রকল্পের গাড়ি, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র ও বহুজাতিক কোম্পানির বীজ প্রদর্শনীর কাজে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৩১ কোটি টাকা। এর মধ্যে পরামর্শক ব্যয়ই ধরা হয়েছে ১১৫ কোটি টাকা।
তিন ধাপে পাঁচ বছর করে ১৫ বছর মেয়াদি ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রজেক্ট (এনএটিপি) নামে নতুন কর্মসূচি ২০০৭ সালের জুলাই থেকে অফিসিয়ালি শুরু হলেও চলতি মাসেই পুরোদমে কাজ শুরু হচ্ছে এ প্রকল্পের। এরই মধ্যে প্রকল্প পরিচালকসহ প্রকল্পের বিভিন্ন ইউনিটের লোকবল নিয়োগের প্রক্রিয়া প্রায় শেষ করে আনা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে ঋণ দিয়ে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তার নামে বাংলাদেশকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করছে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক।
ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, তৃণমূল ও জাতীয় পর্যায়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন ও খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনে কৃষি হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন খাত। অর্থকরী খাত থেকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জিডিপির ২৬ ভাগ আসে, যা বিশ্ব অর্থনীতির চার ভাগেরও বেশি। তাই ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এ খাতটি নিজেদের দখলে নিতে আগ্রহী।
বিশেষজ্ঞরা অভিযোগ করেন, কৃষি খাতে জিডিপির ২১.৭৭ ভাগ ও দেশের ৬৫ ভাগ কর্মসংস্থান হওয়ার পরও ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের নীতি অনুসরণ করায় কৃষি খাতের বরাদ্দ বছর শেষে ছেঁটে ফেলা হয়। বিদায়ী অর্থবছরের বাজেটেও কৃষি খাতের বরাদ্দ ছেঁটে ফেলা হয়। গত বছরের মূল বাজেটে বরাদ্দ ছিল ৫ হাজার ৮০৬ কোটি টাকা। কিন্তু সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে আনা হয় ৪ হাজার ৪৯৪ কোটি টাকা।
বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার (ডাবলিউটিও) চুক্তি অনুযায়ী ভর্তুকির ক্ষেত্রে স্বল্পোন্নত দেশগুলো কৃষি খাতে মোট উৎপাদনের (জিডিপি) ১০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি দিতে পারে। কিন্তু চলতি অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ দেয়া হয় কৃষি জিডিপির মাত্র ১ দশমিক ৪১ শতাংশ। অথচ ভারতে ব্যাপক হারে এ ভর্তুকি বাড়ছে। আর ইউরোপের অনেক দেশ প্রতিটি গাভীর জন্যই প্রতিদিন ৩ ডলার ভর্তুকি দিচ্ছে। কিন্তু ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ও আইএমএফের ঋণ শর্ত মানতে গিয়ে কৃষি ভর্তুকি বাড়াতে পারছে না বাংলাদেশ। অথচ দেশে কৃষি ভর্তুকি বাড়ানো না হলে অন্যান্য দেশের কৃষিপণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে এদেশের কৃষি ক্রমে ক্ষয়িষ্ণু খাতে পরিণত হবে বলে দেশের অর্থনীতিবিদরা মনে করেন।
তারা বলছেন, গত দুই দশকে কৃষি খাতের উন্নয়নে গড়ে বছরে ব্যয় করেছে ২ হাজার ১৩৯ কোটি টাকা, যা উন্নয়ন খাতে সরকারি বিনিয়োগের ২৯ শতাংশ। এ সময় জাতীয় আয়ে কৃষি খাতের অবদান কমেছে ৪৫ থেকে ৩২ শতাংশ। বিনিয়োগকৃত অর্থের ৪০ শতাংশ পেয়েছে ফসল, মৎস্য, বন, পশুপালন উপ-খাতগুলো। বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পানিসম্পদ উন্নয়ন খাতে খরচ হয়েছে ৪৫ শতাংশ, ৫ শতাংশ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে যার থেকে ধান ও গম ছাড়া অন্যান্য শস্য এবং কৃষির উপখাত অগ্রাধিকার তালিকায় অবহেলিত হয়েছে। পানিসম্পদ উন্নয়নের বেশির ভাগ অর্থ খরচ হয়েছে বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে। সেচ অবকাঠামোর উন্নয়ন হয়েছে সামান্যই।
সবদিক বিবেচনা করে সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ ও সরাসরি ভর্তুকি প্রত্যাহারের প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, কৃষকদের উৎপাদনের মূল্য নিশ্চিত না করা হলে তারা উৎপাদন কমিয়ে দিতে পারেন। এতে দেশ আবার খাদ্য সঙ্কটের দিকে যেতে পারে। তাই সরকার কৃষি ভর্তুকি প্রত্যাহার করার পথে এগোবে না।
উবিনীগের নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আখতার বলেন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক সব সময় বেসরকারিকরণের পক্ষে কাজ করে। তাই তারা কৃষি সেক্টরে সংস্কার করে বেসরকারিকরণের পথ উন্মুক্ত করার চেষ্টা করছে।
কৃষি উপদেষ্টা ড. সি এস করিম বলেন, কৃষি উৎপাদন বাড়াতে কৃষকদের সাবসিডি অব্যাহত রাখতে হবে। তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, শুধু ভর্তুকি বাড়ালেই চলবে নাÑ সরকারের অন্যান্য উন্নয়ন খাতের দিকেও নজর দিতে হবে। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম বৃদ্ধির ফলে সরকারকে বিপুল পরিমাণে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। ফলে অন্যান্য খাতের বরাদ্দে টান পড়তে পারে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
About Me
- Participatory Research & Action Network- PRAN
- প্রতিদিন বিভিন্ন সংবাদপত্র কৃষি বিষয়ে নানান সংবাদ প্রকাশ করে থাকে। এ সকল তথ্য কাজের জন্য খুবই সহায়ক। কিন্তু একজনের পক্ষে প্রতিদিন সবগুলো সংবাদপত্র পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। অথচ এ সকল বিষয়গুলো আমাদের সবার জন্য কম-বেশি দরকারি। এ চিন্তা থেকে আমরা বিভিন্ন সংবাদপত্র নিয়মিত পরিবীক্ষণ ও কৃষি বিষয়ক সংবাদসমূহ তথ্যায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছ্।ি আশা করছি সংবাদ তথ্যায়নের এ প্রকিৃয়াটি আমাদের কাজের জন্য সহায়ক হবে। পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এন্ড অ্যাকশান নেটওয়ার্ক- প্রান এ কাজটি সঞ্চালনের কাজ করছে।
Krishi Khobor
-
▼
2008
(356)
-
▼
November
(99)
- জাতীয় কৃষি দিবস দিবস পালনেই যেন সীমাবদ্ধ না থাকে
- চলনবিলে পোকার আত্রক্রমণে সরিষা চাষীরা দিশেহারা
- চাটখিলে বীজ ধান কিনে প্রতারিত হচ্ছেন
- কৃষি এবং কৃষকের ভাবনা
- খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির প্রশ্নে অগ্রাধিকার দিতে হইবে
- মতলবে অজানা রোগে আমন উৎপাদনে শঙ্কা
- ‘কমন কার্ট ওয়াম’ পোকার আক্রমণে সরিষা চাষিরা দিশেহারা
- উত্তরাঞ্চলে আমন ধান কাটা মাড়াই শুরু
- কালীগঞ্জে ১৪০ বস্তা ভেজাল সার আটক
- সাতক্ষীরায় ১৭০ বস্তা সার উদ্ধার, মামলা
- মিঠাপুকুরে আলুচাষে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার আশঙ্কা
- সিএসআরএলের উদ্যোগে খুলনায় কৃষক-কৃষাণী সমাবেশ শোভায...
- প্রতি মণের উৎপাদন খরচ ৭৭৬ টাকা বাজারে বিত্রিক্র হচ...
- সার, তেল, ওষুধে আরও বেশি ভর্তুকি দিতে হবে
- মশলা ফসল চুই চাষের কথা
- মঙ্গার অভিশাপ মুক্তিতে ব্রি ধান-৩৩
- বিনা চাষে আলু আবাদ
- নোয়াখালীতে ৫ সার ব্যবসায়ীর ডিলারশিপ বাতিলের সিদ্ধান্ত
- খুলনায় কৃষক-কৃষাণি র্যালি ও সমাবেশে বক্তারা ।। জল...
- কৃষিঋণ ও পুনঃঅর্থায়ন নীতিমালা প্রসঙ্গ
- আলুর জমিতে তামাক বিকল্কপ্প পণ্যের উদ্যোগ জরুরি
- সেচ মৌসুমে চাষাবাদ ব্যাহত ও শহরে লোডশেডিং বৃদ্ধির ...
- পাচারকালে কেশবপুরে বিএডিসির ৪০ বস্তা বীজ ধান আটক
- সারের মূল্য বস্তাপ্রতি ৭০০ টাকা বৃদ্ধি টঙ্গীবাড়ীর ...
- রাজবাড়ীর বিলপাকুরিয়ার ভূমিহীন পল্লীতে শোকের ছায়া, ...
- পাটগ্রামে বিক্রি হচ্ছে ভেজাল সার দোকানিকে ১০ হাজার...
- পাটগ্রামে বিক্রি হচ্ছে ভেজাল সার দোকানিকে ১০ হাজার...
- বিএডিসির গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য দেশে বোরো চাষ বেড়...
- পাটকেলঘাটায় ২০০ বস্তা টিএসপি আটক, থানার ভূমিকায় প্...
- জাতীয় কৃষক দিবস এনেছে নতুন মাত্রা ।। রাউজান, নন্দী...
- দেশেই উৎপন্ন হচ্ছে ফুলকপি বীজ
- কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ভর্তুকি বাড়ানোর বিকল্প নেই
- কৃষিতে বিনিয়োগ-ভর্তুকি প্রত্যাহার না করায় নাখোশ ওয়...
- কপি চাষে বিপ্লব
- হাইব্রিড ধানের জাত আলোড়ন
- কম্পোস্ট তৈরির নানা কৌশল
- আলু মৌসুমের শুরুতেই মুন্সীগঞ্জে সারের মহৃল্য বস্তা...
- মানসম্পন্ন বীজ
- আতর ধানের গল্প
- ধানের গন্ধে ঘুম আসে না...
- উদ্যম
- কালাইয়ে চাষিবাজারে চাষী নেই
- পল্লী বিদ্যুৎ ও বিএডিসির নীতিমালায় পরিবর্তন
- চলনবিল অঞ্চলে নবান্ন উৎসবে প্রাণের মেলা
- আসন্ন বোরো মৌসুমে পর্যাপ্ত সেচ-বীজের ব্যবস্থা করুন
- নবান্নে নতুন মাত্রা ।। দিনাজপুরের গ্রামে গ্রামে উৎসব
- সুন্দরগঞ্জের চরাঞ্চলে রবি ফসল চাষাবাদের ধুম
- দৌলতপুরে ৩০ বস্তা সারসহ গ্রেফতার ১
- ফটে ফিচার ।। সংগ্রাম
- ফুল চাষ: লাভজনক কৃষিপণ্য
- গ্রামের মানুষ গ্রামীণ অর্থনীতি ।। জীবন জীবিকার পরি...
- স্ট্রবেরী চাষে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- কৃষি উপকরণের দাম বাড়লেও আখের দাম বাড়েনি
- খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমল্পি^ত প্রয়াসে কৃষি...
- জমি অধিগ্রহণ : না’গঞ্জের গ্রামে হাজারো মানুষের সমাবেশ
- উত্তরাঞ্চলে প্রতি বছর এক ভাগ আবাদি জমি কমে যাচ্ছে
- কৃষিতে ভর্তুকি প্রত্যাহারের পরামর্শ বিশ^ব্যাংকের
- নারায়ণগঞ্জে ফসলি জমি অধিগ্রহণের প্রতিবাদে কৃষক বিক...
- ঝিনাইদহে সার ডিলার নিয়োগ নাটকের অবসান
- নাগেশ্বরীতে কৃষক পুনর্বাসনের টাকা পাচ্ছে না
- ফেনীতে রোপাআমনে খোলপোড়া রোগ, ফলন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা
- মির্জাপুরে সরিষার ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা
- খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কৃষকদের নিরাপত্তা জরুরি
- বগুড়ায় কৃষি জমিতে বালির স্তর আবাদ করতে পারছে না কৃষক
- বেলাবতে ব্রি-২৮ ধানের বীজ সংকট
- কৃষকের স্বার্থে কৃষিপণ্যের আমদানি কমাইতে হইবে
- সার কৃষকের ক্রয়ক্ষমতার বাহিরে থাকায় আমনের উৎপাদন হ...
- ঈশ্বরদীতে গাজর চাষ
- খাদ্যদ্রব্য উৎপাদনে সিদ্ধান্ত
- শেরপুরে কৃষি পুনর্বাসনে অনিয়মের অভিযোগে
- ভেজাল সারসহ আটক ২
- চাল উৎপাদন খরচ কেজি প্রতি পাঁচ টাকা বেড়েছে
- ভান্ডারিয়ায় আমন ক্ষেতে পাতা মোড়া রোগ দিশেহারা কৃষক
- কৃষি-শ্রমিকের ন্যূনতম মজুরি আইন ও কিছু সুপারিশ
- কৃষকের মাথায় হাত
- রাজশাহীতে ধান কাটা শুরু ফলন কম হওয়ার আশঙ্কা
- লোহাগাড়ার কৃষি উন্নয়নে টংকাবতী রাবারড্যাম প্রকল্প
- আসুন মুন্সীগঞ্জের আলু চাষিদের কথা ভাবি
- কৃষিঋণ বিতরণ বেসরকারি ব্যাংকগুলোর এগিয়ে আসা প্রয়োজন
- রাজবাড়ীতে ব্যাপক সবজি চাষ
- সিংগাইরে আবাদি জমির পরিমাণ হ্রাস পাচ্ছে
- ডিজেলের জন্য ভর্তুকির টাকা
- কৃষির আধুনিকীকরণ জরুরি
- রাসায়নিক সারের সংকট মুহূর্তে ...
- রাউজানে ডিলারদের গুদামে ইউরিয়া গলে পানি হচ্ছে
- বোরো চাষে ডিজেল-ভর্তুকি দ্বিগুণ হচ্ছে সঠিক সময়ে অর...
- কৃষকের উন্নয়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার বাস্তবায়নের দাবি ...
- বিদ্যুতের অভাবে আসন্ন সেচ মৌসুমে চাষাবাদ ব্যাহত হও...
- মঠবাড়িয়ায় মৎস্য চাষিদের মাঝে অর্থ বিতরণ
- লিবরেল জিংক ব্যবহারে সফল মাছ চাষিরা
- ধনে উৎপাদন প্রযুক্তি
- টমেটো চাষ ও পরিচর্যা
- হাজারো সমস্যায় জর্জরিত দেশের প্রাšিøক কৃষক
- রৌমারীতে কৃষি পুনর্বাসনের
- টিএসপি এসএসপি ও পটাশ সারের অগ্নিমূল্য
- আলফাডাঙ্গায় উঠতি আমন ধানে লেদা পোকার আক্রমণ উৎপাদন...
- চলন বিলের ৯ উপজেলায় ১৫ হাজার হেক্টর জমির সরিষা বিনষ্ট
- জলাবদ্বতা : গোয়ালন্দে আমন ও মাছ চাষ ব্যাহত
- মৌলভীবাজারের আমনক্ষেতে অজ্ঞাত রোগ এবারো আমনের মাঠ ...
-
▼
November
(99)
No comments:
Post a Comment