১৭.০৯.০৮
।।সমকাল।। সমকাল প্রতিবেদক
দেশে কার্যরত দেশি-বিদেশি সব ব্যাংকের জন্য কৃষিঋণ বিতরণ বাধ্যতামহৃলক করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে কৃষকের চাহিদা অনুযায়ী ঋণের জোগান দেওয়া, বর্গাচাষীদের জামানতবিহীন ঋণ প্রদান এবং জেলেদের ঋণ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কৃষি স¤ক্স্রসারণ বিভাগ মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের মধ্যে কার্ড বিতরণ করছে। ওই কার্ড দেখে কৃষকদের ঋণ দেওয়া হবে। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং কৃষি উৎপাদন বাড়াতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এসব বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করা হবে।
গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকে কৃষিঋণ বিতরণ
কার্যত্রক্রম তদারকি ও পরিবীক্ষণ কমিটির বৈঠক শেষে কমিটি চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নজরুল হুদা এক সংবাদ সম্মেলনে এসব উদ্যোগের কথা জানান। তিনি জানান, স¤ক্স্রতি প্রধান উপদে®দ্বার সভাপতিÍে^ অনুষ্ঠিত বেটার বিজনেস ফোরামের বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ওইসব প্রস্টøাব উপস্ট’াপন করা হলে তা অনুমোদন করা হয়। এর আলোকে কৃষিঋণ পর্যালোচনা কমিটি এসব সি™ব্দাšø নিয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সল্ফে§লন কক্ষে কমিটির চেয়ারম্যান নজরুল হুদার সভাপতিÍে^ অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিটির সদস্য অর্থ মšúণালয়, সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, কৃষি, রাজশাহী কৃষি উল্পুয়ন, বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংকের প্রতিনিধি ও কমিটির সদস্য সচিব এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্ট’াপক আবদুল হক উপস্টি’ত ছিলেন।
সংবাদ সল্ফে§লনে ডেপুটি গভর্নর নজরুল হুদা জানান, ১৯৯০ সালের আর্থিক খাত সংস্ট‹ার কর্মসহৃচির আওতায় কৃষিঋণ প্রদানের বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া হয়। এরপর থেকে তারা ইচ্ছে করলে এ খাতে ঋণ দিতে পারে। না দিলেও কিছু করার নেই। সা¤ক্স্রতিক সময়ে আšøর্জাতিক বাজারে কৃষিপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কৃষি উৎপাদন বাড়ানো জরুরি হয়ে পড়ে। এ জন্য কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর আর কোনো বিকল্কপ্প নেই। এ কারণে সব ব্যাংকের জন্য কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ বাধ্যতামহৃলক করা হয়েছে। তবে কোন ব্যাংক এই খাতে কত ঋণ প্রদান করবে তা কেন্দ্রীয় ব্যাংক চাপিয়ে দেবে না। ব্যাংকগুলো নিজেরাই তাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে। তবে ব্যাংকগুলো যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে তা যাতে যুক্তিসঙ্গত হয় তা তদারকির মাধ্যমে নিশ্চিত করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
নজরুল হুদা বলেন, চলতি অর্থবছরে কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। যা গত বছরের চেয়ে ১৩ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।
কৃষকদের মধ্যে কার্ড বিতরণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একজন কৃষককে প্রতিবছরই ঋণের জন্য ব্যাংকে আসতে হয়। কৃষি স¤ক্স্রসারণ বিভাগ যে কার্ড তৈরি করছে তাতে কৃষকের জমির পরিমাণ, তাতে কী পরিমাণ ফসল হবে, বছরে কতটি ফসল হবে এসব তথ্য থাকবে। কার্ড দেখেই কৃষকের বছরের ঋণের চাহিদা জানা যাবে। কৃষকরা শস্য চাষের জন্য সাধারণত স্ট^ল্কপ্পকালীন ঋণ গ্রহণ করে। তাদের জন্য আবর্তক শস্য ঋণ সীমা দেওয়া হবে। যাতে তারা তিন বছরের ঋণের নিশ্চয়তা পাবে।
বর্গাচাষীদের ঋণ দেওয়া প্রসঙ্গে নজরুল হুদা বলেন, ব্যাংকগুলো সাধারণত বর্গাচাষীদের ঋণ দেয় না। যাদের জমি আছে তাদেরই ঋণ দেয়। অথচ দেশে অনেক বর্গাচাষী রয়েছে। সেজন্য বর্গাচাষীদের ঋণ দেওয়ার জন্য ব্যবস্ট’া নেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া বিভিল্পু এলাকায় জেলেরা যাতে ঋণ পায় সেই বিষয়টিও নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
দেশের প্রত্যšø অঞ্চলে কৃষিঋণের প্রবাহ বাড়াতে এনজিও লিগ্ধেকজ ঋণ কর্মসহৃচিকে আরো জোরদার করা হবে। যেসব ব্যাংকের পল্কèী এলাকায় শাখা নেই তাদের এনজিওদের মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণ করতে হবে। ইতিমধ্যে এ কর্মসহৃচি সীমিত আকারে চালু হয়েছে।
কৃষিঋণ বিতরণ বাড়াতে প্রয়োজনে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা বাড়ানো হবে। এখন পর্যšø মোট কৃষিঋণের প্রায় ৫০ শতাংশ বিতরণ করে কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উল্পুয়ন ব্যাংক। এ দুটি ব্যাংকের আমানত পরিস্টি’তি নিল্ফুমুখী। এ কারণে ঋণ বিতরণে ব্যাংক দুটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়নের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।
কৃষিঋণ বিতরণে অনিয়ম-দুর্নীতি রোধে তদারকি জোরদার করার বিষয়ে তিনি বলেন, কেন্দ্রীয়ভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিল্পু ব্যাংকে তদšø টিম পাঠিয়ে তদারকি করছে। এছাড়া ব্যাংকগুলোর নিজস্ট^ পরিদর্শক দল রয়েছে। এর বাইরে মাঠ পর্যায়ের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কৃষি তদারকির জন্য আলাদা কমিটি রয়েছে। তবে বর্তমানে উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তারা ততটুকু কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারছে না। জেলা ও উপজেলা কমিটিকে আরো শক্তিশালী করা হবে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে ৯৭২ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি খাতের ৮ ব্যাংক বিতরণ করেছে ৬৩৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। বেসরকারি খাতের সব ব্যাংক ৩৩৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। বিদেশি একটি ব্যাংক বিতরণ করেছে ৮ কোটি টাকা।
লক্ষ্যমাত্রা : সরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংক ৬৭৫ কোটি, জনতা ব্যাংক ৬৫৫ কোটি, অগ্রণী ব্যাংক ৪৮০ কোটি, রূপালী ব্যাংক ৭০ কোটি, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ৩ হাজার ৮০০ কোটি, রাজশাহী কৃষি উল্পুয়ন ব্যাংক ৮৫৫ কোটি ১৮ লাখ, বাংলাদেশ পল্কèী উল্পুয়ন বোর্ড ৭৫০ কোটি ৫০ লাখ, বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক ৪৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে এবি ব্যাংক ১১৫ কোটি, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ৩২ কোটি, ব্যাংক এশিয়া ৬০ কোটি, প্রিমিয়ার ব্যাংক ৩৫ কোটি, বেসিক ব্যাংক ৪০ কোটি, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ২০ কোটি, ব্র্যাক ব্যাংক ৩৫ কোটি, ঢাকা ব্যাংক ১ কোটি ৮০ লাখ, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ৪০ কোটি, ই¯দ্বার্ন ব্যাংক ৫২ কোটি, এক্সিম ব্যাংক ২১ কোটি, ফা¯র্দ্ব সিকিউরিটি ব্যাংক ১০ কোটি, আইএফআইসি ব্যাংক ২৫ কোটি, ইসলামী ব্যাংক ৬৬০ কোটি, যমুনা ব্যাংক ৫৮ কোটি, মার্কেন্টাইল ব্যাংক ২৭ কোটি, মিউচুয়াল ট্রা¯দ্ব ব্যাংক ১০ কোটি ৭৫ লাখ, ন্যাশনাল ব্যাংক ৪১ কোটি ৫০ লাখ, ন্যাশনাল ত্রেক্রডিট অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক ১৪ কোটি, ওয়ান ব্যাংক ২০ কোটি, প্রাইম ব্যাংক ৩০ কোটি, পহৃবালী ব্যাংক ১০২ কোটি, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ৪০ কোটি, সোস্যাল ইনভে¯দ্বমেন্ট ব্যাংক ৩০ কোটি, সাউথই¯দ্ব ব্যাংক ৩০ কোটি, ¯দ্ব্যান্ডার্ড ব্যাংক ১০ কোটি, সিটি ব্যাংক ৮০ কোটি, ট্রা¯দ্ব ব্যাংক ১৭৫ কোটি, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ১২ কোটি এবং উত্তরা ব্যাংক ৩০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
বিদেশি ব্যাংকগুলোর মধ্যে ব্যাংক আল ফালাহ ১০ কোটি, কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন ২০ কোটি, সিটি ব্যাংক এনএ ১০৬ কোটি, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্টøান ৫০ কোটি, ¯েদ্বট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ৫ কোটি টাকা ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
দুই মাসে বিতরণ : সোনালী ব্যাংক বিতরণ করেছে ৩৬ কোটি ৫২ লাখ, জনতা ব্যাংক ৩১ কোটি, অগ্রণী ব্যাংক ২২ কোটি, রূপালী ব্যাংক সাড়ে ৩ কোটি, কৃষি ব্যাংক ৩৬৬ কোটি, রাজশাহী কৃষি উল্পুয়ন ব্যাংক সাড়ে ৭৮ কোটি, বাংলদেশ পল্কèী উল্পুয়ন বোর্ড ৯৮ কোটি টাকা।
বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে এবি ব্যাংক ২ কোটি ৮ লাখ, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ৮ কোটি, ব্যাংক এশিয়া ১৮ কোটি, বেসিক ব্যাংক প্রায় ৩ কোটি, ব্র্যাক ব্যাংক প্রায় ৯ কোটি, ডাচ-বাংলা ব্যাংক ১২ কোটি, ই¯দ্বার্ন ব্যাংক প্রায় ৩১ কোটি, এক্সিম ব্যাংক ২ কোটি, ফা¯র্দ্ব সিকিউরিটি ব্যাংক ১১ লাখ, আইএফআইসি ব্যাংক প্রায় সোয়া ৩ কোটি, ইসলামী ব্যাংক ১৫১ কোটি ৪২ লাখ, ন্যাশনাল ব্যাংক ২৮ কোটি, ওয়ান ব্যাংক ২ কোটি, প্রাইম ব্যাংক ৫১ কোটি ২৯ লাখ, সোস্যাল ইনভে¯দ্বমেন্ট ব্যাংক ৭৯ লাখ, ¯দ্ব্যান্ডার্ড ব্যাংক ৮ লাখ, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ৫ কোটি, উত্তরা ব্যাংক ২৯ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করেছে।
বিদেশি ব্যাংকগুলোর মধ্যে একমাত্র সিটি ব্যাংক এনএ ৮ কোটি টাকা বিতরণ করেছে।
কোনো লক্ষ্যমাত্রা নেই : চলতি অর্থবছর শুরু হওয়ার আগেই বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে চিঠি দিয়ে চলতি অর্থবছরে কৃষি খাতে তাদের ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা স¤ক্সর্কে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানাতে বলা হয়েছিল। ওই চিঠির জবাবে দেশে কার্যরত ৪৮ ব্যাংকের মধ্যে ৫টি বিদেশি ব্যাংক কোনো তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানায়নি। এগুলো হচ্ছে ¯দ্ব্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, হাবিব ব্যাংক, এইচএসবিসি, ওরি ব্যাংক এবং আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক। এসব ব্যাংক চলতি অর্থবছরে কৃষি খাতে ঋণ বিতরণের জন্য এখন পর্যšø কোনো লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেনি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
About Me
- Participatory Research & Action Network- PRAN
- প্রতিদিন বিভিন্ন সংবাদপত্র কৃষি বিষয়ে নানান সংবাদ প্রকাশ করে থাকে। এ সকল তথ্য কাজের জন্য খুবই সহায়ক। কিন্তু একজনের পক্ষে প্রতিদিন সবগুলো সংবাদপত্র পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। অথচ এ সকল বিষয়গুলো আমাদের সবার জন্য কম-বেশি দরকারি। এ চিন্তা থেকে আমরা বিভিন্ন সংবাদপত্র নিয়মিত পরিবীক্ষণ ও কৃষি বিষয়ক সংবাদসমূহ তথ্যায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছ্।ি আশা করছি সংবাদ তথ্যায়নের এ প্রকিৃয়াটি আমাদের কাজের জন্য সহায়ক হবে। পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এন্ড অ্যাকশান নেটওয়ার্ক- প্রান এ কাজটি সঞ্চালনের কাজ করছে।
Krishi Khobor
-
▼
2008
(356)
-
▼
September
(203)
- চুয়াডাঙ্গার কৃষকদের চাষাবাদ অনিশ্চিত
- দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০ জেলায় সারের দাবিতে কৃষক বি...
- ব্যাংককে বাধ্যতামূলক আবর্তক শস্য ঋণ দিতে হবে
- পাবনায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মাশরুম চাষ শুরু
- আলুর বাজারে ধস : জয়পুরহাটে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের মাথা...
- নড়াইলে সারের দাবিতে কৃষকদের বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
- বাজারে আসছে হাইব্রিডের নতুনজাত এসএল ৮ ।। ফলন হেক্ট...
- অবশেষে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকই নির্মাণ করলেন কালভার্ট
- এবার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা মঠবাড়িয়ায় জোয়ারের পানি...
- আরও দুটি সারকারখানা হচ্ছে দেশে
- কালীগঞ্জের পোল্ট্রি শিল্পে চলছে ক্রান্তিকাল
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক
- কলার চারা রোপণের সেরা সময় আশ্বিন মাস
- মরিচের সঙ্গে ভুট্টার আবাদ
- কৃষির ওপর নির্ভর করে মঙ্গা মোকাবিলার চেষ্টা
- জীবননগরে ধানক্ষেতে ছত্রাক : কৃষক দিশেহারা
- এবার ওরা ঘুরে দাঁড়াবেই
- সিদ্ধান্ত ভালো কিন্তু ছিদ্র বন্ধ হবে তো?
- রাজশাহীর ৮৮ ডিলারের গুদামে ১১ কোটি টাকার সার অবিত্...
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক : তিনদিনেও মামলা হয়নি
- পীরগাছায় আমন ক্ষেতে পোকার আক্রমণ
- রাজিবপুরে আমন চারা সংকট
- সন্তোষজনক নয় ভেষজ উদ্ভিদ চাষাবাদের অগ্রগতি
- অন্যের জমিতে ধান ও সবজি চাষ করে মুকুল এখন স্বাবলম্বী
- ভেড়ামারায় জি.কে. প্রকল্প এলাকার কৃষকরা সেচ ও সার স...
- এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ হেমেন্দ্র দত্তের কৃষি খামার এবা...
- গঙ্গাচড়ায় মঙ্গা মোকাবেলায় ব্রিধান ৩৩ চাষে কৃষকদের ...
- উত্তরাঞ্চলে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের সুযোগ না থ...
- চিংড়ি শিল্প রক্ষায় সরকারী উদ্যোগ প্রয়োজন
- পরিবেশ বান্ধব চাষাবাদ
- সোনারগাঁয়ে বিষাক্ত বর্জ্যে ১০০ হেক্টর জমির ধান নষ্ট
- কর্মসৃজন কর্মসহৃচি : নাজিরপুর কচুরিপানা ব্যবহারে ক...
- জামালপুরে বন্যার পর ফের আমন রোপণের উদ্যোগ কৃষকের ঘ...
- শৈলকূপায় ২২০ বস্টøা সারসহ আটক ৩
- ফুলবাড়িয়ায় আনারস চাষে হরমোন প্রয়োগ আকার রং বদলে গে...
- কৃষিতে জৈব সারের প্রয়োজনীয়তা ও বাণিজ্যিক প্রসারে জ...
- বিলুপ্তির পথে কৃষিবান্ধব জলজ প্রাণী শামুক
- কম্পিউটারে উদ্ভিদের রোগ নির্ণয়
- চাল উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণে নতুন সংস্করণ ‘ভ¬াদ...
- কুষ্টিয়ায় কচু নিয়ে চাষীরা বিপাকে
- জাম্বুরা: পাহাড়ে আর্থিক সাফল্যের হাতছানি
- কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ৯ হাজার ৪০০ কোটি টাকা
- নীলফামারীতে দাম পড়ে যাওয়ায় আলু নিয়ে কৃষক ও ব্যবসায়...
- চুয়াডাঙ্গা পান বরজে পচন
- কৃষি ও কৃষকের সুখবর কোথায়
- রংপুরে পাট কেনায় সাড়া নেই
- গলাচিপায় মাছ ধরার টোপ ‘বিষ’
- ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষি শ্রমিকদের আগাম শ্রম বিক্রি
- বিএডিসিতে ধানবীজ সরবরাহ মহৃল্য না পেয়ে বিপাকে জামা...
- বান্দরবানে সারের দাবিতে মিছিল
- ভরসা কোল্ড ষ্টোরের পঁচে যাওয়া আলুর ক্ষতিপূরণ দেওয়া...
- রিকশাচালকদের কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করুন
- কলারোয়ায় পাচারকালে সার আটক ।। গ্রেফতার ১
- নাটোরের হাজার পুকুরের গ্রাম বদলে দিয়েছে অর্থনীতি
- কৃষকের ভাগ্যোন্নয়ন : সুদূর পরাহত নয়
- কৃষিঋণ: কৃষির জন্য খুবই ইতিবাচক একটি সিদ্ধান্ত
- পুঠিয়ায় অবৈধ পাওয়ার ক্রাসার দিয়ে আখ মাড়াই
- কৃষিঋণ বিতরণ
- চাষি ক্ষেতে চালাইছে হাল
- কুড়িগ্রামে নকল সার কারখানার সন্ধান
- কৃষক
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বিতরণের নির্দেশ বর্গা ও প্রান্তি...
- কৃষিখাতে ঋণের জোগান বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসনীয় সি...
- আপদকালীন ধানচাষ জনপ্রিয় হচ্ছে মাগুরার কৃষকরা এবার ...
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে বর্গাচাষীর...
- ওলকপি
- কালীগঞ্জে নার্সারির ব্যবসায় আজ অনেকে স্বাবলম্বী
- নারিকেল বীজ বপনের এখনই সময়
- মানবসম্পদ উন্নয়নে চাই কৃষি শিক্ষা
- আদিবাসীদের জীবন, সংগ্রাম ও জীবিকায় কৃষি
- রিকশাচালকদের কি কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করা যায় না?
- সব ব্যাংকের জন্য কৃষিঋণ দেয়া বাধ্যতামূলক
- দেশি বিদেশি সব ব্যাংকের জন্য কৃষি ঋণ বাধ্যতামূলক
- বিএমডিএ ২০ লাখ তাল ও খেজুর বীজ রোপণ করবে উত্তরাঞ্চলে
- মাধবপুরে বিপুল পরিমাণ ভেজাল সার ও কীটনাশক উদ্ধার
- সারের দাবিতে ফের কৃষকদের বিক্ষোভ ফরিদপুর ভাটিয়াপাড়...
- প্রসঙ্গ কুশি ধান : লোকবিজ্ঞান ও কৃষি গ্রামীণ অর্থনীতি
- লাখ টন সার কেনার সিদ্ধান্ত
- সারের অভাবে চুয়াডাঙ্গায় শীতকালীন আগাম সবজি চাষ হুম...
- সব ব্যাংকেরই কৃষিঋণ বিতরণ বাধ্যতামূলক
- সিডর বিধ্বস্ত পিরোজপুরে পেয়ারা চাষীদের দীর্ঘশ্বাস ...
- ফরিদপুরে সারের দাবিতে দিনভর বিক্ষোভ ভাংচুর, বিএস অ...
- মধুপুরের কলার রাজ্য
- হবিগঞ্জে নকল সার কারখানা : ৫ হাজার বস্টøা ভেজাল সা...
- সার সংকটে দিশেহারা বোয়ালমারীর কৃষক ফের রাস্টøায়, গ...
- মংলাবন্দরে চরায় আটকে যাওয়া সারবোঝাই জাহাজ ২ সপ্তাহ...
- দেশের দক্ষিণাঞ্চলে রবি মওসুমে ৮ লক্ষাধিক হেক্টর জম...
- ভারতীয় চোরাচালানকৃত ভেজাল সারে বাজার সয়লাব
- আলুবীজ আমদানি সম্পর্কে
- ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে মিজান এখন কোটিপতি
- গুদাম থেকে ৮৪ বস্তা আটক ।। বোয়ালমারীতে সারের দাবিত...
- চট্টগ্রাম বন্দরে ৫ শ’ টন সার নিয়ে জাহাজডুবি
- কাসলং অরণ্য কোথায় গেল
- কৃষি অফিস বলছে, করার কিছু নেই মেহেরপুরে আউশক্ষেতে ...
- কোথায় লাগাবেন কি গাছ
- ২ লাখ টাকা পুঁজিতে কোটিপতি
- দেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কুমির চাষে সাফল্য
- বালাই দমনে দরকার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা
- শাক সবজি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা
- ভেষজ: গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ উদ্ভিদ অর্জুন হৃদরোগে অত্য...
-
▼
September
(203)
No comments:
Post a Comment