১৪.০৯.০৮
।।ইত্তেফাক।। গৌতম কুমার রায়
সমস্ত- পৃথিবীর মানুষ আজ দুটো বিষয়ে বেশ চিন্তিত। তার একটি হল পরিবেশ পরিবর্তন, অপরটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়। জলবায়ু পরিবর্তনে খাদ্যশস্য উৎপাদনেও প্রভাব পড়েছে। তারপর ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠির খাদ্য চাহিদা পূরণের জন্য প্রতিযোগিতা ভিত্তিক কৃষিজ উৎপাদনের জন্য গুণগত মাত্রা যাচাই-বাছাই না করেই তার উৎপাদন করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি থেকে শুরু করে কৃষি ও পরিবেশবাদীরা আজ পরিবর্তিত ধারার সাথে খাপ খাইয়ে মানুষের স্বাস্থ্য অটুট রাখার মত খাদ্য উৎপাদনের বিষয়ে নজর দিয়েছেন। যে জন্য কৃষিজ উৎপাদনে কোনরূপ রাসায়ানিক সার, কীটনাশক, ছত্রাকনাশক, গ্রোথ হরমোন, এন্টিবায়টিক এমনকি অন্য যে কোন কৃত্রিম উপকরণ ব্যবহার না করে প্রকৃতি প্রদত্ত উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদনে মনোনিবেশ করেছেন। সেই প্রয়োজনে বিকল্প খাদ্যগ্রহণের মাধ্যমে টিকে থাকার প্রয়াস নিচ্ছেন। এজন্য এখন সবখানে উচ্চারিত হচ্ছে মানুষের স্বাস্থ্যকে অটুট রেখে জৈবিক ব্যবস্থাপনায় পরিবেশ বান্ধব ফসল তৈরিতে অর্গানিক ফার্মিং পদ্ধতির আমন্ত্রণ। এক পরিসংখ্যানে জানা যায় পৃথিবীতে ৩০.৬ মিলিয়ন হেক্টর জমিতে জৈব কৃষি বা অর্গানিক ফার্মিং হয়। যা পৃথিবীর চলমান আবাদী জমির ২ শতাংশ। এই পদ্ধতিতে আগত খাদ্যদ্রব্য বিক্রি হয় বছরে ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
হাইব্রিড বা উচ্চফলনশীল খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন এবং ভোগ করে মানুষের শারীরিক ধরনটা “ব্রয়লার মুরগির বডি স্ট্রেন্থ” এর কাছে এসে দাঁড়িয়েছে। কেননা খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন করতে গিয়ে যে কৃত্রিম সার, ওষুধ বা বিষাক্ত রাসায়ানিক দ্রব্যাদির ক্ষতিকর প্রভাব শুধু মাটি, জল, পরিবেশ পর্যন্তই পৌঁছেনি তা এখন মানব স্বাস্থ্যকেও স্পর্শ করেছে। যে জন্য মানুষের জন্য যেমন নিত্য নতুন রোগ জন্ম নিয়েছে আবার ফসলের জন্যও অদ্ভুদ সব রোগবালাই এসে হাজির হয়েছে। এতসবের পরেও আমাদের প্রতিদিনের ফেলে দেয়া শাক-সবজির উচ্ছিষ্টাংশ, গবাদি পশুর পরিত্যাক্ত মলমূত্র, সহজ উৎপাদনে সক্ষম গাছপালা, খৈল এমনকি প্রকৃতির লাঙ্গল কেঁচো দিয়ে আমরা পরিবেশ ভারসাম্য জৈব সারের ব্যবহার করতে পারি। যাতে একদিকে যেমন প্রয়োজনীয় পুষ্টির উপযুক্ত মাত্রা বিদ্যমান থাকবে, অপরদিকে মানব স্বাস্থ্যের জন্য ওই সারে উপাদিত ফসলের কোন ঝুঁকিই থাকে না। পৃথিবীর উন্নত দেশেগুলো যেমন আমেরিকার দিকে দৃষ্টি দিলে দেখা যায়, এখানে একসময় মাংসের তৈরি খাদ্য যে দামে বিক্রি হত, আজকে সবজির তৈরি খাদ্য দ্রব্য সেই দামে বিক্রি হয়। মাংসের সেই খাদ্য হতে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে বলা যায়। মানুষের মাঝে এই উপলদ্ধি এসেছে যে, কৃত্রিম কোনকিছু দিয়ে মানুষের স্বাস্থ্য নয়, প্রকৃতির নিয়মে তা চললে মানুষ অনেকদিন বাঁচতে পারবে।
প্রতিনিয়ত কীটনাশক, রাসায়ানিক দ্রব্য বা পেষ্টিসাইড ব্যবহার করাতে আমাদের কৃষিজ রিসোর্সগুলো তার সাবলীল শক্তি হারিয়ে ফেলছে। মাটি, জল, বায়ু, আলো যে স্বকীয়তা নিয়ে কৃষি উৎপাদনে অবদান রাখার কথা, তা না হয়ে এ ক্ষেত্রগুলো আজ ধারাবাহিকভাবেই উর্বরতা বৃদ্ধির নামে শক্তির স্থায়ী শেলগুলো শুধুমাত্র রাসায়ানিক শক্তির কারণে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
নদীমাতৃক বাংলাদেশের বিশাল জলজ সম্পদে সৃষ্ট প্রাণীজ প্রোটিন আমাদের প্রয়োজনের অনেকটাই পূরণ করে থাকে। এ ক্ষেত্রেও যদি যে কোন জলাশয়, পুকুর বা হাওড়-বাওড়ে মাছ উৎপাদনে কৃত্রিম বা রাসায়ানিক উপযোগ ছাড়া প্রাকৃতিক খাদ্যের যোগানের মাধ্যমে তা করা যায়, তবে মনে হয় আমরা অল্প যোগানে পরিপূর্ণ ও অটুট প্রোটিন এখান থেকে পেতে পারি।
পুকুরে রাসায়নিক সারের ব্যবহারে সুবিধাগুলোর বিপরীত ফল পাওয়া যায়। অর্থাৎ প্রকৃতিগত শক্তি স্থায়ী এবং ভাল। আর কৃত্রিম শক্তির প্রভাবে ভাল ফলাফলের আশা ক্ষীণ। এখানে আরও মনে রাখার কথা হল, বছর বছর রাসায়নিক বা অজৈব সার ব্যবহারের ফলে পুকুরের মাটিতে ও পানিতে অ¤¬ত্ব প্রচুর পরিমাণে বাড়ে। আর এই অ¤¬ত্বকে চুন প্রয়োগ করেও রোধ করা সম্ভব হয় না। তবে জৈব সারের ব্যবহারের জন্য যে অ¤¬ত্বের সৃষ্টি হয় তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। এছাড়া রাসায়নিক বা অজৈব সারের ব্যবহারের ফলে প্রাকৃতিক কোন খাদ্য সৃষ্টি হয় না। তবে ক্ষুদ্র উদ্ভিদকণা সৃষ্টি হয় ব্যাপকভাবে। যে জন্য পুকুরের জল সবসময় সবুজ থেকে ঘন সবুজে পরিণত হয়। এই জলে ক্ষুদ্র প্রাণীকণার জন্ম হয় না। এক পর্যায়ে তলদেশে শ্যাওলার জন্ম হয় তা থেকে নিঃসৃত রসের জন্য মাছের জীবনধারণ করা সম্ভব হয় না। এভাবে ব্যাপক শ্যাওলা সৃষ্টি এবং ক্ষুদ্র উদ্ভিদকণার জন্ম নেবার ফলে তলদেশে সূর্যালোক প্রবেশ করতে পারে না। যে জন্য এক পর্যায়ে তলদেশের ক্ষুদ্র উদ্ভিদকণা মরে পচে যায়। এভাবে তলদেশে দ্রবীভূত অক্সিজেন কমতে কমতে শেষ হয়ে যায়। তখন মাছ অক্সিজেনের অভাবে মরে ভেসে ওঠে।
আমরা আমাদের কাঙ্খিত উৎপাদন না পেলেই পরিবেশের পরিবর্তিত ধারাকে দোষারোপ করে থাকি। অথচ রাসায়ানিক সারের ঝক্কিটা গিয়ে ঠেকেছে অনেক দূর পর্যš-। এতে আমাদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ছাড়াও, এর প্রভাবে বিলুপ্ত বা অ¯ি-ত্বের সংকটে অনেক স্থল ও জলজ প্রাণী, পশু-পাখি, কীট-পতঙ্গসহ বনের পাখিরাও অর্থাৎ এই উপকরণ ব্যবহারের ফলে জীববৈচিত্র ধরে রাখতে পারছি না।
যে বিষয়টি স্পষ্টত তা হল জৈব সার দিয়ে চাষ করে লাভবান হওয়া যেমন সহজ, তেমন চাষের ক্ষেত্রও ভাল থাকে। অপর দিকে রাসায়নিক বা অজৈব সারে পুকুরের মাটি, জলের উর্বরতা শক্তি নষ্ট হয়। পক্ষাš-রে ফলন কম আসে। কেননা মানবজাতির ঘূর্ণায়মাণ জীবনচক্রে রাসায়নিক সারের প্রভাব ক্ষতিকর। প্রতিদিনের আহারের প্রয়োজনের মাধ্যমে যে খাদ্যসামগ্রী আমরা শরীরে গ্রহণ করি, তার মাধ্যমে যদি রাসায়নিক সারে উৎপাদিত কোন সামগ্রী শরীরে প্রবেশ করে, তবে ঐ সারের ক্ষতিকর প্রভাবের আমরাও হয়ে যাই অংশীদার। আমাদের মনে রাখতে হবে মানুষের জীবন নিরাপত্তা এবং সুস্বাস্থ্য রক্ষার বলয় তৈরির জন্য অর্গানিক ফার্মিং এ জৈবসারের ব্যবহার যতটা না সহজ ও সাবলীল, রাসায়ানিক দ্রব্যের ব্যবহারে উৎপাদিত ফসল তার চেয়ে ঢের বেশি হুমকি স্বরূপ। তাই পৃথিবীতে এখন ভেজিট্যাবল ফুড গ্রহণের আন্দোলন ক্রমশ দানা বেঁধে উঠছে এবং তা হতে হচ্ছে যে কোন রাসায়ানিক দ্রব্যের মাধ্যমে উৎপাদনযোগ্য খাদ্য ছাড়া।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
About Me
- Participatory Research & Action Network- PRAN
- প্রতিদিন বিভিন্ন সংবাদপত্র কৃষি বিষয়ে নানান সংবাদ প্রকাশ করে থাকে। এ সকল তথ্য কাজের জন্য খুবই সহায়ক। কিন্তু একজনের পক্ষে প্রতিদিন সবগুলো সংবাদপত্র পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। অথচ এ সকল বিষয়গুলো আমাদের সবার জন্য কম-বেশি দরকারি। এ চিন্তা থেকে আমরা বিভিন্ন সংবাদপত্র নিয়মিত পরিবীক্ষণ ও কৃষি বিষয়ক সংবাদসমূহ তথ্যায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছ্।ি আশা করছি সংবাদ তথ্যায়নের এ প্রকিৃয়াটি আমাদের কাজের জন্য সহায়ক হবে। পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এন্ড অ্যাকশান নেটওয়ার্ক- প্রান এ কাজটি সঞ্চালনের কাজ করছে।
Krishi Khobor
-
▼
2008
(356)
-
▼
September
(203)
- চুয়াডাঙ্গার কৃষকদের চাষাবাদ অনিশ্চিত
- দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০ জেলায় সারের দাবিতে কৃষক বি...
- ব্যাংককে বাধ্যতামূলক আবর্তক শস্য ঋণ দিতে হবে
- পাবনায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মাশরুম চাষ শুরু
- আলুর বাজারে ধস : জয়পুরহাটে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের মাথা...
- নড়াইলে সারের দাবিতে কৃষকদের বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
- বাজারে আসছে হাইব্রিডের নতুনজাত এসএল ৮ ।। ফলন হেক্ট...
- অবশেষে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকই নির্মাণ করলেন কালভার্ট
- এবার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা মঠবাড়িয়ায় জোয়ারের পানি...
- আরও দুটি সারকারখানা হচ্ছে দেশে
- কালীগঞ্জের পোল্ট্রি শিল্পে চলছে ক্রান্তিকাল
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক
- কলার চারা রোপণের সেরা সময় আশ্বিন মাস
- মরিচের সঙ্গে ভুট্টার আবাদ
- কৃষির ওপর নির্ভর করে মঙ্গা মোকাবিলার চেষ্টা
- জীবননগরে ধানক্ষেতে ছত্রাক : কৃষক দিশেহারা
- এবার ওরা ঘুরে দাঁড়াবেই
- সিদ্ধান্ত ভালো কিন্তু ছিদ্র বন্ধ হবে তো?
- রাজশাহীর ৮৮ ডিলারের গুদামে ১১ কোটি টাকার সার অবিত্...
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক : তিনদিনেও মামলা হয়নি
- পীরগাছায় আমন ক্ষেতে পোকার আক্রমণ
- রাজিবপুরে আমন চারা সংকট
- সন্তোষজনক নয় ভেষজ উদ্ভিদ চাষাবাদের অগ্রগতি
- অন্যের জমিতে ধান ও সবজি চাষ করে মুকুল এখন স্বাবলম্বী
- ভেড়ামারায় জি.কে. প্রকল্প এলাকার কৃষকরা সেচ ও সার স...
- এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ হেমেন্দ্র দত্তের কৃষি খামার এবা...
- গঙ্গাচড়ায় মঙ্গা মোকাবেলায় ব্রিধান ৩৩ চাষে কৃষকদের ...
- উত্তরাঞ্চলে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের সুযোগ না থ...
- চিংড়ি শিল্প রক্ষায় সরকারী উদ্যোগ প্রয়োজন
- পরিবেশ বান্ধব চাষাবাদ
- সোনারগাঁয়ে বিষাক্ত বর্জ্যে ১০০ হেক্টর জমির ধান নষ্ট
- কর্মসৃজন কর্মসহৃচি : নাজিরপুর কচুরিপানা ব্যবহারে ক...
- জামালপুরে বন্যার পর ফের আমন রোপণের উদ্যোগ কৃষকের ঘ...
- শৈলকূপায় ২২০ বস্টøা সারসহ আটক ৩
- ফুলবাড়িয়ায় আনারস চাষে হরমোন প্রয়োগ আকার রং বদলে গে...
- কৃষিতে জৈব সারের প্রয়োজনীয়তা ও বাণিজ্যিক প্রসারে জ...
- বিলুপ্তির পথে কৃষিবান্ধব জলজ প্রাণী শামুক
- কম্পিউটারে উদ্ভিদের রোগ নির্ণয়
- চাল উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণে নতুন সংস্করণ ‘ভ¬াদ...
- কুষ্টিয়ায় কচু নিয়ে চাষীরা বিপাকে
- জাম্বুরা: পাহাড়ে আর্থিক সাফল্যের হাতছানি
- কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ৯ হাজার ৪০০ কোটি টাকা
- নীলফামারীতে দাম পড়ে যাওয়ায় আলু নিয়ে কৃষক ও ব্যবসায়...
- চুয়াডাঙ্গা পান বরজে পচন
- কৃষি ও কৃষকের সুখবর কোথায়
- রংপুরে পাট কেনায় সাড়া নেই
- গলাচিপায় মাছ ধরার টোপ ‘বিষ’
- ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষি শ্রমিকদের আগাম শ্রম বিক্রি
- বিএডিসিতে ধানবীজ সরবরাহ মহৃল্য না পেয়ে বিপাকে জামা...
- বান্দরবানে সারের দাবিতে মিছিল
- ভরসা কোল্ড ষ্টোরের পঁচে যাওয়া আলুর ক্ষতিপূরণ দেওয়া...
- রিকশাচালকদের কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করুন
- কলারোয়ায় পাচারকালে সার আটক ।। গ্রেফতার ১
- নাটোরের হাজার পুকুরের গ্রাম বদলে দিয়েছে অর্থনীতি
- কৃষকের ভাগ্যোন্নয়ন : সুদূর পরাহত নয়
- কৃষিঋণ: কৃষির জন্য খুবই ইতিবাচক একটি সিদ্ধান্ত
- পুঠিয়ায় অবৈধ পাওয়ার ক্রাসার দিয়ে আখ মাড়াই
- কৃষিঋণ বিতরণ
- চাষি ক্ষেতে চালাইছে হাল
- কুড়িগ্রামে নকল সার কারখানার সন্ধান
- কৃষক
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বিতরণের নির্দেশ বর্গা ও প্রান্তি...
- কৃষিখাতে ঋণের জোগান বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসনীয় সি...
- আপদকালীন ধানচাষ জনপ্রিয় হচ্ছে মাগুরার কৃষকরা এবার ...
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে বর্গাচাষীর...
- ওলকপি
- কালীগঞ্জে নার্সারির ব্যবসায় আজ অনেকে স্বাবলম্বী
- নারিকেল বীজ বপনের এখনই সময়
- মানবসম্পদ উন্নয়নে চাই কৃষি শিক্ষা
- আদিবাসীদের জীবন, সংগ্রাম ও জীবিকায় কৃষি
- রিকশাচালকদের কি কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করা যায় না?
- সব ব্যাংকের জন্য কৃষিঋণ দেয়া বাধ্যতামূলক
- দেশি বিদেশি সব ব্যাংকের জন্য কৃষি ঋণ বাধ্যতামূলক
- বিএমডিএ ২০ লাখ তাল ও খেজুর বীজ রোপণ করবে উত্তরাঞ্চলে
- মাধবপুরে বিপুল পরিমাণ ভেজাল সার ও কীটনাশক উদ্ধার
- সারের দাবিতে ফের কৃষকদের বিক্ষোভ ফরিদপুর ভাটিয়াপাড়...
- প্রসঙ্গ কুশি ধান : লোকবিজ্ঞান ও কৃষি গ্রামীণ অর্থনীতি
- লাখ টন সার কেনার সিদ্ধান্ত
- সারের অভাবে চুয়াডাঙ্গায় শীতকালীন আগাম সবজি চাষ হুম...
- সব ব্যাংকেরই কৃষিঋণ বিতরণ বাধ্যতামূলক
- সিডর বিধ্বস্ত পিরোজপুরে পেয়ারা চাষীদের দীর্ঘশ্বাস ...
- ফরিদপুরে সারের দাবিতে দিনভর বিক্ষোভ ভাংচুর, বিএস অ...
- মধুপুরের কলার রাজ্য
- হবিগঞ্জে নকল সার কারখানা : ৫ হাজার বস্টøা ভেজাল সা...
- সার সংকটে দিশেহারা বোয়ালমারীর কৃষক ফের রাস্টøায়, গ...
- মংলাবন্দরে চরায় আটকে যাওয়া সারবোঝাই জাহাজ ২ সপ্তাহ...
- দেশের দক্ষিণাঞ্চলে রবি মওসুমে ৮ লক্ষাধিক হেক্টর জম...
- ভারতীয় চোরাচালানকৃত ভেজাল সারে বাজার সয়লাব
- আলুবীজ আমদানি সম্পর্কে
- ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে মিজান এখন কোটিপতি
- গুদাম থেকে ৮৪ বস্তা আটক ।। বোয়ালমারীতে সারের দাবিত...
- চট্টগ্রাম বন্দরে ৫ শ’ টন সার নিয়ে জাহাজডুবি
- কাসলং অরণ্য কোথায় গেল
- কৃষি অফিস বলছে, করার কিছু নেই মেহেরপুরে আউশক্ষেতে ...
- কোথায় লাগাবেন কি গাছ
- ২ লাখ টাকা পুঁজিতে কোটিপতি
- দেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কুমির চাষে সাফল্য
- বালাই দমনে দরকার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা
- শাক সবজি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা
- ভেষজ: গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ উদ্ভিদ অর্জুন হৃদরোগে অত্য...
-
▼
September
(203)
No comments:
Post a Comment