২১.০৯.০৮
ইত্তেফাক ।। মো. রফিকুল ইসলাম
জৈব সার বলতে জৈব পদার্থ থেকে সংগ্রহ করে প্রক্রিয়াজাত অথবা রূপাš-রিত করা সারকে বুঝায়। অন্যভাবে বলতে গেলে উদ্ভিদ বা উদ্ভিদের অংশ বিশেষ, জীবজন্তুর বিষ্টা ও মূত্র, প্রাণীজাত পচনশীলের অংশবিশেষ এবং নানা প্রকার আবর্জনা নির্দিষ্ট অনুপাত ও পদ্ধতিতে পচিয়ে যে সার তৈরি করা হয় তাকে জৈব সার বলে।
দিন দিন আমাদের জনসংখ্যা বাড়ছে ফলে কমে যাচ্ছে আবাদী জমির পরিমাণ। দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর খাদ্যের চাহিদা মেটাতে বছরে একই জমিতে আমরা বিভিন্ন ফসল করতে বাধ্য হচ্ছি। আগের দিনে যেখানে জমিতে বছরে এক থেকে দুবার ফসল তোলা হত, এখন প্রয়োজনের তাগিদে খাদ্যের চাহিদা মেটাতে সেই জমিতে বছরে তিন থেকে চার বার, কোন কোন জমিতে পাঁচ থেকে ছয়বার ফসল ফলাতে হচ্ছে, যার ফলে জমি বিশ্রাম পাচ্ছে না। আবার বেশি সার গ্রহণ করে এমন বিভিন্ন ফসলের দিকেও ঝুঁকছি আমরা। যেমন- উফশী, হাইব্রিড ইত্যাদি। অপরদিকে পূর্বের তুলনায় মাঠে গরু-মহিষ বিচারণের সুযোগ এবং গরু-মহিষের সংখ্যা কমে যাওয়ার কারণে জমিতে গোবর ও গো-চুনা কমে যাচ্ছে। গ্রামাঞ্চলে জ্বালানীর অভাব হওয়ায় ফসলের উচ্ছিষ্টাংশ মাঠে পড়ে থাকে না, তাই আগের মত স্বাভাবিক নিয়মে জমি জৈব পদার্থ পাচ্ছে না। ফলে আমাদের জমির উর্বরতা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। কৃষক ভাইয়েরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফসল উৎপাদনের জন্য পুষ্টি পদার্থের প্রকৃত চাহিদা না জেনে আন্দাজমত সার ব্যবহার করেছে। এর ফলে মাটির পুষ্টি ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে, অনেক উপকারী অনুজীব মরে যাচ্ছে, পুষ্টি পদার্থের প্রাপ্যতা কমে যাচ্ছে, উপকারী পোকামাকড়ের অ¯ি-ত্ব বিলীন হয়ে যাচ্ছে, মাটি দিনে দিনে উৎপাদন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে।
রাসায়নিক সারের আন্দাজনির্ভর ব্যবহার এভাবে চলতে থাকলে একসময় আমাদের ফসল উৎপাদন সম্পূর্ণ ব্যহত হয়ে পড়বে। তাই পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, টেকসই কৃষি উন্নয়ন ও মাটির স্বাস্থ্য পুণরুদ্ধারের জন্য আমাদের জৈব সার ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। আদর্শ মাটিতে শতকরা পাঁচ ভাগ জৈব পদার্থ থাকার কথা। সেখানে আমাদের মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ কোথাও কোথাও এক ভাগেরও কম রয়েছে। মাটির এমন অবস্থা ভবিষ্যতে কৃষির জন্য হুমকিস্বরূপ। তার কিছু নমুনা আমরা লক্ষ্য করলে পাব। যেমন- উত্তরাঞ্চলে কাঁকরোল আগের মত হচ্ছে না, আমাদের বসতবাড়িতে আগের মত চাল কুমড়া, শসা, লাউ, মিষ্টি কুমড়া ইত্যাদি হচ্ছে না, পান চাষে দেশের কৃষক আজ ক্ষতিগ্রস্থ। অনেক জায়গায় ভূট্টার ফলন কমে গেছে, জমিতে রাসায়নিক সার দিয়েও কাঙ্খিত ফলন পাওয়া যাচ্ছে না। জমিতে জৈব পদার্থের ঘাটতিই এর মূল কারণ। অধিক হারে জমিতে রাসায়নিক সার ব্যবহার করার ফলে পোকামাকড়ের আক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষকরা মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার করছে। সবজি থেকে বিষক্রিয়া যেতে না যেতে সেগুলো খেয়ে নানান রকম কঠিন অসুখে আক্রাš- হচ্ছে মানুষ। মূলকথা মাটির স্বাস্থ্যরক্ষা, অধিক ফসল ও পরিবেশ সম্মত খাবারের জন্য জৈব সারের বিকল্প নেই। তাছাড়া বর্তমানে রাসায়নিক সারের উর্ধ্বমূল্যে জৈব সার ব্যবহারের যুক্তিসঙ্গত কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের গরু মহিষের সংখ্যা কমে যাওয়ায় গৃহস্থরা নিজের বাড়িতে যে জৈব সার উৎপাদন করে তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট নয়। আজকের দিনে বাংলাদেশের কৃষির প্রেক্ষাপটে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে জৈব সার উৎপাদন ও বিপণন খুবই জরুরি। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে জৈব সার উৎপাদন ও বিপণন করতে দরকার প্রযুক্তিগত জ্ঞান আইনগত বৈধতা ও পুঁজি।
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে জৈব সার উৎপাদনের প্রযুক্তিগত জ্ঞান স¤প্রসারণে সরকারের কোন উদ্যোগ আছে কিনা আমার জানা নেই। তবে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে জৈব সার উৎপাদনে আইনগত জটিলতা আছে এটা জানি। সরকারের বর্তমান আইন অনুযায়ী বাণিজ্যিক ভিত্তিতে জৈব সার উৎপাদনের আইনগত বৈধতার জন্য (লাইসেন্স পাওয়ার জন্য) ৮-১০ মাস সময় লাগার কথা। আমার জানা মতে নাটোরের ড. ইলিয়াছ সাহেব গত ২৫/০৩/০৭ ইং তারিখে দরখা¯- করেও লাইসেন্স পাওয়ার নয়টি ধাপের পাঁচটি ধাপও ষোল মাস পরেও শেষ করতে পারেনি। ইতোমধ্যে তিনি দশলক্ষ টাকা তার ব্যবসাতে বিনিয়োগ করেছেন। ইলিয়াছ সাহেবের উৎপাদিত জৈব সারের মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কিন্তু আইনগত বৈধতার অভাবে উৎপাদন ও বিক্রি করতে পারছে না তিনি। ড. ইলিয়াস সাহেবের এই জটিলতা অনেক জৈব সার বাণিজ্যিক ভিত্তিতে উৎপাদনকারীকে নিরুৎসাহী করবে। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে জৈব সারের রেজিষ্ট্রেশন (লাইসেন্স) দেয়ার ক্ষেত্রে রয়েছে আইগত জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রতা। সরকারি পর্যায়ে আš-রিকভাবে সহযোগিতার অভাব, খোঁজা হয় আইনের ফাঁক। যারা বলছে, এদেশের কৃষিতে জৈব সারের গুরুত্ব অপরিসীম। তারাই জৈব সার স¤প্রসারণে আš-রিকভাবে কাজ করছে না। বাংলাদেশের কৃষির প্রেক্ষাপটে এমন অবস্থা পরিবর্তন, আজকের দিনে খুবই জরুরি।
লেখক : মো. রফিকুল ইসলাম, কৃষক ও কৃষক সংগঠক, রামপুর, নাটোর। সম্পাদক, এলজিইডির ক্ষুদ্রাকার পানি সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পাধীন রামপুর পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
About Me
- Participatory Research & Action Network- PRAN
- প্রতিদিন বিভিন্ন সংবাদপত্র কৃষি বিষয়ে নানান সংবাদ প্রকাশ করে থাকে। এ সকল তথ্য কাজের জন্য খুবই সহায়ক। কিন্তু একজনের পক্ষে প্রতিদিন সবগুলো সংবাদপত্র পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। অথচ এ সকল বিষয়গুলো আমাদের সবার জন্য কম-বেশি দরকারি। এ চিন্তা থেকে আমরা বিভিন্ন সংবাদপত্র নিয়মিত পরিবীক্ষণ ও কৃষি বিষয়ক সংবাদসমূহ তথ্যায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছ্।ি আশা করছি সংবাদ তথ্যায়নের এ প্রকিৃয়াটি আমাদের কাজের জন্য সহায়ক হবে। পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এন্ড অ্যাকশান নেটওয়ার্ক- প্রান এ কাজটি সঞ্চালনের কাজ করছে।
Krishi Khobor
-
▼
2008
(356)
-
▼
September
(203)
- চুয়াডাঙ্গার কৃষকদের চাষাবাদ অনিশ্চিত
- দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০ জেলায় সারের দাবিতে কৃষক বি...
- ব্যাংককে বাধ্যতামূলক আবর্তক শস্য ঋণ দিতে হবে
- পাবনায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মাশরুম চাষ শুরু
- আলুর বাজারে ধস : জয়পুরহাটে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের মাথা...
- নড়াইলে সারের দাবিতে কৃষকদের বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
- বাজারে আসছে হাইব্রিডের নতুনজাত এসএল ৮ ।। ফলন হেক্ট...
- অবশেষে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকই নির্মাণ করলেন কালভার্ট
- এবার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা মঠবাড়িয়ায় জোয়ারের পানি...
- আরও দুটি সারকারখানা হচ্ছে দেশে
- কালীগঞ্জের পোল্ট্রি শিল্পে চলছে ক্রান্তিকাল
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক
- কলার চারা রোপণের সেরা সময় আশ্বিন মাস
- মরিচের সঙ্গে ভুট্টার আবাদ
- কৃষির ওপর নির্ভর করে মঙ্গা মোকাবিলার চেষ্টা
- জীবননগরে ধানক্ষেতে ছত্রাক : কৃষক দিশেহারা
- এবার ওরা ঘুরে দাঁড়াবেই
- সিদ্ধান্ত ভালো কিন্তু ছিদ্র বন্ধ হবে তো?
- রাজশাহীর ৮৮ ডিলারের গুদামে ১১ কোটি টাকার সার অবিত্...
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক : তিনদিনেও মামলা হয়নি
- পীরগাছায় আমন ক্ষেতে পোকার আক্রমণ
- রাজিবপুরে আমন চারা সংকট
- সন্তোষজনক নয় ভেষজ উদ্ভিদ চাষাবাদের অগ্রগতি
- অন্যের জমিতে ধান ও সবজি চাষ করে মুকুল এখন স্বাবলম্বী
- ভেড়ামারায় জি.কে. প্রকল্প এলাকার কৃষকরা সেচ ও সার স...
- এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ হেমেন্দ্র দত্তের কৃষি খামার এবা...
- গঙ্গাচড়ায় মঙ্গা মোকাবেলায় ব্রিধান ৩৩ চাষে কৃষকদের ...
- উত্তরাঞ্চলে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের সুযোগ না থ...
- চিংড়ি শিল্প রক্ষায় সরকারী উদ্যোগ প্রয়োজন
- পরিবেশ বান্ধব চাষাবাদ
- সোনারগাঁয়ে বিষাক্ত বর্জ্যে ১০০ হেক্টর জমির ধান নষ্ট
- কর্মসৃজন কর্মসহৃচি : নাজিরপুর কচুরিপানা ব্যবহারে ক...
- জামালপুরে বন্যার পর ফের আমন রোপণের উদ্যোগ কৃষকের ঘ...
- শৈলকূপায় ২২০ বস্টøা সারসহ আটক ৩
- ফুলবাড়িয়ায় আনারস চাষে হরমোন প্রয়োগ আকার রং বদলে গে...
- কৃষিতে জৈব সারের প্রয়োজনীয়তা ও বাণিজ্যিক প্রসারে জ...
- বিলুপ্তির পথে কৃষিবান্ধব জলজ প্রাণী শামুক
- কম্পিউটারে উদ্ভিদের রোগ নির্ণয়
- চাল উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণে নতুন সংস্করণ ‘ভ¬াদ...
- কুষ্টিয়ায় কচু নিয়ে চাষীরা বিপাকে
- জাম্বুরা: পাহাড়ে আর্থিক সাফল্যের হাতছানি
- কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ৯ হাজার ৪০০ কোটি টাকা
- নীলফামারীতে দাম পড়ে যাওয়ায় আলু নিয়ে কৃষক ও ব্যবসায়...
- চুয়াডাঙ্গা পান বরজে পচন
- কৃষি ও কৃষকের সুখবর কোথায়
- রংপুরে পাট কেনায় সাড়া নেই
- গলাচিপায় মাছ ধরার টোপ ‘বিষ’
- ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষি শ্রমিকদের আগাম শ্রম বিক্রি
- বিএডিসিতে ধানবীজ সরবরাহ মহৃল্য না পেয়ে বিপাকে জামা...
- বান্দরবানে সারের দাবিতে মিছিল
- ভরসা কোল্ড ষ্টোরের পঁচে যাওয়া আলুর ক্ষতিপূরণ দেওয়া...
- রিকশাচালকদের কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করুন
- কলারোয়ায় পাচারকালে সার আটক ।। গ্রেফতার ১
- নাটোরের হাজার পুকুরের গ্রাম বদলে দিয়েছে অর্থনীতি
- কৃষকের ভাগ্যোন্নয়ন : সুদূর পরাহত নয়
- কৃষিঋণ: কৃষির জন্য খুবই ইতিবাচক একটি সিদ্ধান্ত
- পুঠিয়ায় অবৈধ পাওয়ার ক্রাসার দিয়ে আখ মাড়াই
- কৃষিঋণ বিতরণ
- চাষি ক্ষেতে চালাইছে হাল
- কুড়িগ্রামে নকল সার কারখানার সন্ধান
- কৃষক
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বিতরণের নির্দেশ বর্গা ও প্রান্তি...
- কৃষিখাতে ঋণের জোগান বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসনীয় সি...
- আপদকালীন ধানচাষ জনপ্রিয় হচ্ছে মাগুরার কৃষকরা এবার ...
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে বর্গাচাষীর...
- ওলকপি
- কালীগঞ্জে নার্সারির ব্যবসায় আজ অনেকে স্বাবলম্বী
- নারিকেল বীজ বপনের এখনই সময়
- মানবসম্পদ উন্নয়নে চাই কৃষি শিক্ষা
- আদিবাসীদের জীবন, সংগ্রাম ও জীবিকায় কৃষি
- রিকশাচালকদের কি কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করা যায় না?
- সব ব্যাংকের জন্য কৃষিঋণ দেয়া বাধ্যতামূলক
- দেশি বিদেশি সব ব্যাংকের জন্য কৃষি ঋণ বাধ্যতামূলক
- বিএমডিএ ২০ লাখ তাল ও খেজুর বীজ রোপণ করবে উত্তরাঞ্চলে
- মাধবপুরে বিপুল পরিমাণ ভেজাল সার ও কীটনাশক উদ্ধার
- সারের দাবিতে ফের কৃষকদের বিক্ষোভ ফরিদপুর ভাটিয়াপাড়...
- প্রসঙ্গ কুশি ধান : লোকবিজ্ঞান ও কৃষি গ্রামীণ অর্থনীতি
- লাখ টন সার কেনার সিদ্ধান্ত
- সারের অভাবে চুয়াডাঙ্গায় শীতকালীন আগাম সবজি চাষ হুম...
- সব ব্যাংকেরই কৃষিঋণ বিতরণ বাধ্যতামূলক
- সিডর বিধ্বস্ত পিরোজপুরে পেয়ারা চাষীদের দীর্ঘশ্বাস ...
- ফরিদপুরে সারের দাবিতে দিনভর বিক্ষোভ ভাংচুর, বিএস অ...
- মধুপুরের কলার রাজ্য
- হবিগঞ্জে নকল সার কারখানা : ৫ হাজার বস্টøা ভেজাল সা...
- সার সংকটে দিশেহারা বোয়ালমারীর কৃষক ফের রাস্টøায়, গ...
- মংলাবন্দরে চরায় আটকে যাওয়া সারবোঝাই জাহাজ ২ সপ্তাহ...
- দেশের দক্ষিণাঞ্চলে রবি মওসুমে ৮ লক্ষাধিক হেক্টর জম...
- ভারতীয় চোরাচালানকৃত ভেজাল সারে বাজার সয়লাব
- আলুবীজ আমদানি সম্পর্কে
- ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে মিজান এখন কোটিপতি
- গুদাম থেকে ৮৪ বস্তা আটক ।। বোয়ালমারীতে সারের দাবিত...
- চট্টগ্রাম বন্দরে ৫ শ’ টন সার নিয়ে জাহাজডুবি
- কাসলং অরণ্য কোথায় গেল
- কৃষি অফিস বলছে, করার কিছু নেই মেহেরপুরে আউশক্ষেতে ...
- কোথায় লাগাবেন কি গাছ
- ২ লাখ টাকা পুঁজিতে কোটিপতি
- দেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কুমির চাষে সাফল্য
- বালাই দমনে দরকার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা
- শাক সবজি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা
- ভেষজ: গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ উদ্ভিদ অর্জুন হৃদরোগে অত্য...
-
▼
September
(203)
No comments:
Post a Comment