০৫.০৯.০৮
।। যায়যায়দিন ।। এম জি মহিউদ্দীন আহম্মদ
রাসায়নিক কীটনাশকের বিকল্প ব্যবস্থাপনা গড়া সম্ভব হলে মাটির স্বাস্থ্য রক্ষা পেতে পারে। রাসায়নিক কীটনাশক প্রয়োগে ফসলের জন্য উপকারী কীটপতঙ্গও মরে যায়। বিকল্প বালাই ব্যবস্থা গড়তে পারলে মাটির এ ক্ষতি হওয়ার পথ রোধ হতে পারে। মাটি আমাদের খাদ্যের উৎস, বিধায় মাটিকে রক্ষা করা অবশ্যই অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বিবেচ্য।
মানুষ নিজের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য কৃষি উৎপাদন শুরু করে। হাজার হাজার বছর ধরে কৃষিকাজ মানুষের খাদ্যের জোগান নিশ্চিত করেছে। মানুষ কৃষিকাজে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে থাকে, উৎপাদনে বৈচিত্র্যও আনতে থাকে। শস্য রক্ষা করতে বিভিন্ন কলাকৌশল অবলম্বনেও মানুষের অভিজ্ঞতা বাড়তে থাকে। প্রকৃতিতে প্রাপ্ত বিভিন্ন উপকরণের সহায়তায় শস্য উৎপাদন ও সংরক্ষণে সচেষ্ট হয়। জনসংখ্যার অব্যাহত বৃদ্ধি কৃষি উৎপাদন বাড়ানোর তৎপরতাকেও বেগবান করতে থাকে। শস্য রক্ষায়ও বহুমুখী তৎপরতা চলতে থাকে। শিল্প বিকাশের আগে প্রকৃতিতে বিরাজমান দ্রব্য দিয়েই শস্য রক্ষা তথা বালাই ব্যবস্থাপনায় তৎপর থাকে। ফসলের মাঠে কিংবা সবজিগাছে ছাই ছিটিয়ে পোকা দমন করতে দেখা গেছে আধা শতাব্দী আগেও। বিগত শতাব্দীর ষষ্ঠ দশক থেকে রাসায়নিক দ্রব্য বালাই ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হতে শুরু করে। ফসলের জমি কিংবা সবজিক্ষেতে বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য কীটনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হতে থাকে। এসব রাসায়নিক দ্রব্য কৃষিতে ফসল বা শস্য রক্ষায় কৃষককে সহায়তা করছে সত্যি; কিন্তু পক্ষান্তরে পরিবেশে বিপর্যয় সৃষ্টি করতেও ভূমিকা রাখছে। বিগত তিন-চার দশকে শস্য ও সবজির জমিতে কীটনাশকের অব্যাহত ব্যবহার মাটি ও পানির ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে চলেছে। পাশাপাশি জলজ উদ্ভিদের ও জলজ প্রাণীর জীবনযাত্রায়ও ব্যাপক প্রভাব ফেলছে।
কয়েক দশকে নদী-নালা, খাল-বিলে মাছের জোগান নেই বললেই চলে। সম্প্রতি কীটনাশকের পাশাপাশি শিল্প-বর্জ্যও এসব জলাভূমির পানি দূষণের মাত্রা বাড়াচ্ছে। কীটনাশক হিসেবে যেসব রাসায়নিক দ্রব্য কৃষকরা শস্য ও সবজি জমিতে পোকাদমনে ব্যবহার করছেন, সে সবের বিরূপ প্রভাবের বিষয়টি নিয়ে কৃষক ততোটুকু অবগত নয়, বিধায় প্রয়োগের সময় মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সচেতন নন। ফলে জমিতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত মাত্রায় কীটনাশক ব্যবহারও হতে থাকে। শস্য কাটার কতো সময় আগে এসব কীটনাশক ব্যবহার করতে হবেÑ সে সম্পর্কে সচেতন না থাকায় শস্য ও সবজি জমি থেকে তুলে আনার ঠিক আগেও ব্যবহার করতে দেখা যায়। ফলে শস্য কিংবা সবজিতে কীটনাশকের সক্রিয় অংশ থেকেই যায় এবং মানুষ এসব খেতে বাধ্য হওয়ার প্রেক্ষাপটে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করছে। এভাবে কীটনাশক জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিও সৃষ্টি করছে।
রাসায়নিক কীটনাশকের অবাধ ব্যবহারের ফলে মাটি ও পানি দূষিত হচ্ছে, জলজ উদ্ভিদ ধ্বংসের কারণ হচ্ছে, আমাদের অতিপ্রয়োজনীয় প্রাকৃতিক মাছের সরবরাহ বিলুপ্ত হওয়ার পথে, শস্য, ফলমূল ও সবজির সঙ্গে মিশে থাকা কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ খেয়ে মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকির শিকার হচ্ছে। তাই কীটনাশকের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও বিকল্প বালাই নাশকের ব্যবস্থা কৃষক পর্যায়ে পৌঁছানোর কার্যকর প্রচেষ্টা চালানো জরুরিভাবে বিবেচ্য। কীটনাশকের বিরূপ প্রভাব নিয়ে জনসচেতনতা বাড়াতেও জরুরি পদক্ষেপ নেয়া দরকার।
বাংলাদেশ কৃষক পর্যায়ে রাসায়নিক কীটনাশকের ব্যবহার শুরু হয় ষাটের দশক থেকে। তখন দেশে কৃষিবিজ্ঞানী না থাকলেও বর্তমানে বিপুল সংখ্যক কৃষিবিজ্ঞানী এ দেশে আছে। এসব কৃষিবিজ্ঞানীকে বিকল্প বালাই ব্যবস্থাপনা গড়ে পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকি দূর করতে কাজে লাগাতে হবে। এ দেশের কৃষকরা সুপ্রাচীনকাল থেকেই ফসল রক্ষার জন্য স্বচেষ্ট ছিলেন। পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতার আলোকে কৃষকরা জৈবসার ও প্রাকৃতিক কীটনাশক ব্যবহার করেছেন। শস্যের পোকা দমন করতে তারা জমিতে ছাই ব্যবহার করতেন এবং স্বাভাবিকভাবে প্রাপ্ত জৈবসার যেমনÑ গোবর, তৈল বীজের খৈল, লতাপাতা পছা আবর্জনা ফসলের জমিতে ব্যবহার করতেন। কীটনাশকের প্রভাবে জমিতে ফসলের জন্য উপকারী পোকা এবং কেঁচো ধ্বংস হওয়ার ফলে মাটির জৈব উপাদান ঘাটতির পথ করে দেয়। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বিকল্প বালাই ব্যবস্থাপনা সৃষ্টি তৎপরতার তথ্যাদি প্রচার হতে দেখা যায়। দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন দায়িত্বে নিয়োজিত কৃষিবিজ্ঞানীদের কাছ থেকে এসব তথ্য প্রচার ও মাঠপর্যায়ে তৎপরতার ফলে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিকল্প বালাই ব্যবস্থাপনা গড়ে উঠতে শুরু করেছে এবং এ খবরটি আশাব্যাঞ্জকও বটে। এখন দরকার বিকল্প বালাই ব্যবস্থাপনা মাঠপর্যায়ের সর্বত্র কার্যকরভাবে চালু করার কার্যকর তৎপরতা চালানো। কৃষিবিজ্ঞানীর তথ্যের ভিত্তিতে পত্রিকায় প্রচারিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মেহগনি বীজ থেকে তৈরি তেল নির্ধারিত মাত্রায় পানিতে মিশিয়ে শস্যের জমিতে ব্যবহার করলে পোকামাকড় দমন করা সম্ভব। দেশে মেহগনি গাছের প্রাচুর্য রয়েছে। বাণিজ্যিকভাবে মেহগনি চাষের মাধ্যমেও মেহগনি বীজ প্রাপ্তি বাড়ানোর সুযোগ বিদ্যমান। ফুলের নির্যাস থেকে আতর, গাছের নির্যাস থেকে আতর তৈরি করে বাণিজ্যিক ব্যবহার সম্ভব হলে মেহগনি বীজ থেকে তেল তৈরিতে বাণিজ্যিক পদক্ষেপ ব্যর্থ হওয়ার কথা নয় বরং মেহগনি বীজ সংগ্রহ করে তাৎক্ষণিকভাবেই বাণিজ্যিকভাবে তেল উৎপাদন ও বাজারজাত করা সম্ভব। তবে এ তেল কীটনাশকরূপে ব্যবহারের বিষয়টি মাঠপর্যায়ে কৃষকদের মধ্যে সঠিকভাবে জানাতে হবে। মাঠপর্যায়ে কর্মরত কৃষি সম্প্রসারণ কর্মীদের মাধ্যমে একাজটিও সহজেই করা যেতে পারে। মেহগনি তেল ছাড়াও নিমপাতা ও নিমের বীজ থেকে তৈরি তেল এবং নিমবীজের খৈলও কীটনাশক হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। পত্রপত্রিকায় নিমপাতা ও নিমের তেল এবং খৈলকে পোকা দমনের জন্য কার্যকরভাবে ব্যবহারের বিষয়টিও কৃষিবিজ্ঞানীদের কাছ থেকেই জানা। দেশের প্রতিটি বাড়িতে নিমগাছ লাগানো যেতে পারে। তাছাড়া বাণিজ্যিকভাবে এবং সামাজিক বনায়নেও নিমগাছ লাগানো অগ্রাধিকারভাবে বিবেচ্য। নিমচাষকে বাণিজ্যিকভাবে অগ্রাধিকার দেয়ার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নেয়া দরকার। পোকা দমনে নিমপাতা, তেল ও খৈল ব্যাপকভাবে ব্যবহারের সুযোগ বিদ্যমান। এক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে কৃষিক্ষেত্রে কর্মরত সম্প্রসারণকর্মীদের ইতিবাচক তৎপরতা সহজেই সাফল্য নিশ্চিত করতে সহায়ক হতে পারে। এ দেশে কৃষিতে অতীত থেকেই ফসলের জমিতে ছাই ছেটানো হতো। এ ছাই একদিকে পোকা দমনে সহায়ক, অন্যদিকে সার হিসেবে ফসলের উৎপাদন বাড়াতেও ভূমিকা রাখে। কৃষকদের শস্যের জমিতে ছাই ছেটানো অব্যাহত রাখতেও উৎসাহিত করা দরকার। উল্লেখ্য, বিকল্প বালাই ব্যবস্থাপনা গড়ার লক্ষ্যে কৃষকদের সচেতন করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া জরুরি।
কীটপতঙ্গ দমন করে শস্য রক্ষার জন্য কৃষকদের অধিকতর সচেতন করতে হবে। রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহারে মাত্রা নির্ধারণ, সময় নির্ধারণ এবং কীটনাশক প্রয়োগকৃত শস্য জমি থেকে তুলে নেয়ার সঠিক সময় স্পষ্টভাবে জানাতে হবে এবং মানতে উৎসাহিত করতে হবে। কীটপতঙ্গ দমনে রাসায়নিক দ্রব্যের বিকল্প সিহেবে মেহগনি তেল, খৈল ব্যবহার করতে কৃষকদের প্রশিক্ষিত করা যেতে পারে। একইভাবে নিমের পাতা, তেল ও খৈল ব্যবহার করার জন্যও প্রশিক্ষিত করা দরকার। বাড়ির আঙিনায় পাওয়া ছাই শস্যের জমিতে ব্যবহারের জন্যও তাদের উৎসাহিত করা যেতে পারে। রাসায়নিক দ্রব্যের বিকল্প দ্রব্যের সহায়তায় কীটপতঙ্গ দমনের বালাই ব্যবস্থাপনা সম্ভব হলে আমাদের জন্য সবচেয়ে মঙ্গলজনক।
রাসায়নিক কীটনাশকের বিকল্প ব্যবস্থাপনা গড়া সম্ভব হলে মাটির স্বাস্থ্য রক্ষা পেতে পারে। রাসায়নিক কীটনাশক প্রয়োগে ফসলের জন্য উপকারী কীটপতঙ্গও মরে যায়। বিকল্প বালাই ব্যবস্থা গড়তে পারলে মাটির এ ক্ষতি হওয়ার পথ রোধ হতে পারে। মাটি আমাদের খাদ্যের উৎস, বিধায় মাটিকে রক্ষা করা অবশ্যই অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বিবেচ্য। একইভাবে পানি আমাদের জীবন রক্ষার মৌলিক উৎস। পানিকে রক্ষা করাও সমভাবে জরুরি। রাসায়নিক দ্রব্যের বিকল্প বালাই ব্যবস্থাপনা গড়া সম্ভব হলে পানি দূষণের পথও রোধ হতে পারে, রক্ষা পেতে পারে জলজ উদ্ভিদ এবং মাছসহ অন্যান্য জলজ প্রাণী। কীট ও পতঙ্গ দমনে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার নির্বিচারভাবে সব ধরনের কীটপতঙ্গ নির্মূল করে মাটির উর্বরতা কমাতে ভূমিকা রাখছে, পানিদূষণ করে জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণী নির্মূলে ভূমিকা রাখছে এবং জীব-বৈচিত্র্য ধ্বংসে ভূমিকা রাখছে। অর্থাৎ রাসায়নিক কীটনাশক প্রয়োগে পরিবেশ বিপর্যয় ত্বরান্বিত হচ্ছে। কীটনাশকের ছোবলে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টির ফলে পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রাণীÑ তথা মানুষও বিপর্যয়ের মুখোমুখি এসে গেছে। তাই পরিবেশকে সার্বিক বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে হলে অবশ্যই কীটপতঙ্গের হাত থেকে ফসল রক্ষায় রাসায়নিক কীটনাশকের ওপর নির্ভরশীলতা থেকে বেরিয়ে আসার পথের সন্ধান করতে হবে। তাই বিকল্প বালাই ব্যবস্থাপনা গড়ে যতো স্বল্পতম সময়ের মধ্যে রাসায়নিক কীটনাশকের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে সক্ষম হবো, ততোই মঙ্গল। আর এ কাজটি দ্রুত করতে হলে প্রশাসন, কৃষিবিজ্ঞানী, সম্প্রসারণকর্মীদের সমন্বিত তৎপরতা নিশ্চিত করা দরকার। তাছাড়া এক্ষেত্রে অধিকতর গবেষণাকে খাটো করে দেখারও অবকাশ নেই। উল্লেখ্য, পরিবেশ রক্ষা ও আমাদের বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষার লক্ষ্যে বিকল্প বালাই ব্যবস্থাপনা গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে, অবহেলার সুযোগ নেই।
এম জি মহিউদ্দীন আহম্মদ: কলাম লেখক, সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
About Me

- Participatory Research & Action Network- PRAN
- প্রতিদিন বিভিন্ন সংবাদপত্র কৃষি বিষয়ে নানান সংবাদ প্রকাশ করে থাকে। এ সকল তথ্য কাজের জন্য খুবই সহায়ক। কিন্তু একজনের পক্ষে প্রতিদিন সবগুলো সংবাদপত্র পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। অথচ এ সকল বিষয়গুলো আমাদের সবার জন্য কম-বেশি দরকারি। এ চিন্তা থেকে আমরা বিভিন্ন সংবাদপত্র নিয়মিত পরিবীক্ষণ ও কৃষি বিষয়ক সংবাদসমূহ তথ্যায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছ্।ি আশা করছি সংবাদ তথ্যায়নের এ প্রকিৃয়াটি আমাদের কাজের জন্য সহায়ক হবে। পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এন্ড অ্যাকশান নেটওয়ার্ক- প্রান এ কাজটি সঞ্চালনের কাজ করছে।
Krishi Khobor
-
▼
2008
(356)
-
▼
September
(203)
- চুয়াডাঙ্গার কৃষকদের চাষাবাদ অনিশ্চিত
- দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০ জেলায় সারের দাবিতে কৃষক বি...
- ব্যাংককে বাধ্যতামূলক আবর্তক শস্য ঋণ দিতে হবে
- পাবনায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মাশরুম চাষ শুরু
- আলুর বাজারে ধস : জয়পুরহাটে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের মাথা...
- নড়াইলে সারের দাবিতে কৃষকদের বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
- বাজারে আসছে হাইব্রিডের নতুনজাত এসএল ৮ ।। ফলন হেক্ট...
- অবশেষে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকই নির্মাণ করলেন কালভার্ট
- এবার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা মঠবাড়িয়ায় জোয়ারের পানি...
- আরও দুটি সারকারখানা হচ্ছে দেশে
- কালীগঞ্জের পোল্ট্রি শিল্পে চলছে ক্রান্তিকাল
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক
- কলার চারা রোপণের সেরা সময় আশ্বিন মাস
- মরিচের সঙ্গে ভুট্টার আবাদ
- কৃষির ওপর নির্ভর করে মঙ্গা মোকাবিলার চেষ্টা
- জীবননগরে ধানক্ষেতে ছত্রাক : কৃষক দিশেহারা
- এবার ওরা ঘুরে দাঁড়াবেই
- সিদ্ধান্ত ভালো কিন্তু ছিদ্র বন্ধ হবে তো?
- রাজশাহীর ৮৮ ডিলারের গুদামে ১১ কোটি টাকার সার অবিত্...
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক : তিনদিনেও মামলা হয়নি
- পীরগাছায় আমন ক্ষেতে পোকার আক্রমণ
- রাজিবপুরে আমন চারা সংকট
- সন্তোষজনক নয় ভেষজ উদ্ভিদ চাষাবাদের অগ্রগতি
- অন্যের জমিতে ধান ও সবজি চাষ করে মুকুল এখন স্বাবলম্বী
- ভেড়ামারায় জি.কে. প্রকল্প এলাকার কৃষকরা সেচ ও সার স...
- এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ হেমেন্দ্র দত্তের কৃষি খামার এবা...
- গঙ্গাচড়ায় মঙ্গা মোকাবেলায় ব্রিধান ৩৩ চাষে কৃষকদের ...
- উত্তরাঞ্চলে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের সুযোগ না থ...
- চিংড়ি শিল্প রক্ষায় সরকারী উদ্যোগ প্রয়োজন
- পরিবেশ বান্ধব চাষাবাদ
- সোনারগাঁয়ে বিষাক্ত বর্জ্যে ১০০ হেক্টর জমির ধান নষ্ট
- কর্মসৃজন কর্মসহৃচি : নাজিরপুর কচুরিপানা ব্যবহারে ক...
- জামালপুরে বন্যার পর ফের আমন রোপণের উদ্যোগ কৃষকের ঘ...
- শৈলকূপায় ২২০ বস্টøা সারসহ আটক ৩
- ফুলবাড়িয়ায় আনারস চাষে হরমোন প্রয়োগ আকার রং বদলে গে...
- কৃষিতে জৈব সারের প্রয়োজনীয়তা ও বাণিজ্যিক প্রসারে জ...
- বিলুপ্তির পথে কৃষিবান্ধব জলজ প্রাণী শামুক
- কম্পিউটারে উদ্ভিদের রোগ নির্ণয়
- চাল উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণে নতুন সংস্করণ ‘ভ¬াদ...
- কুষ্টিয়ায় কচু নিয়ে চাষীরা বিপাকে
- জাম্বুরা: পাহাড়ে আর্থিক সাফল্যের হাতছানি
- কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ৯ হাজার ৪০০ কোটি টাকা
- নীলফামারীতে দাম পড়ে যাওয়ায় আলু নিয়ে কৃষক ও ব্যবসায়...
- চুয়াডাঙ্গা পান বরজে পচন
- কৃষি ও কৃষকের সুখবর কোথায়
- রংপুরে পাট কেনায় সাড়া নেই
- গলাচিপায় মাছ ধরার টোপ ‘বিষ’
- ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষি শ্রমিকদের আগাম শ্রম বিক্রি
- বিএডিসিতে ধানবীজ সরবরাহ মহৃল্য না পেয়ে বিপাকে জামা...
- বান্দরবানে সারের দাবিতে মিছিল
- ভরসা কোল্ড ষ্টোরের পঁচে যাওয়া আলুর ক্ষতিপূরণ দেওয়া...
- রিকশাচালকদের কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করুন
- কলারোয়ায় পাচারকালে সার আটক ।। গ্রেফতার ১
- নাটোরের হাজার পুকুরের গ্রাম বদলে দিয়েছে অর্থনীতি
- কৃষকের ভাগ্যোন্নয়ন : সুদূর পরাহত নয়
- কৃষিঋণ: কৃষির জন্য খুবই ইতিবাচক একটি সিদ্ধান্ত
- পুঠিয়ায় অবৈধ পাওয়ার ক্রাসার দিয়ে আখ মাড়াই
- কৃষিঋণ বিতরণ
- চাষি ক্ষেতে চালাইছে হাল
- কুড়িগ্রামে নকল সার কারখানার সন্ধান
- কৃষক
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বিতরণের নির্দেশ বর্গা ও প্রান্তি...
- কৃষিখাতে ঋণের জোগান বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসনীয় সি...
- আপদকালীন ধানচাষ জনপ্রিয় হচ্ছে মাগুরার কৃষকরা এবার ...
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে বর্গাচাষীর...
- ওলকপি
- কালীগঞ্জে নার্সারির ব্যবসায় আজ অনেকে স্বাবলম্বী
- নারিকেল বীজ বপনের এখনই সময়
- মানবসম্পদ উন্নয়নে চাই কৃষি শিক্ষা
- আদিবাসীদের জীবন, সংগ্রাম ও জীবিকায় কৃষি
- রিকশাচালকদের কি কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করা যায় না?
- সব ব্যাংকের জন্য কৃষিঋণ দেয়া বাধ্যতামূলক
- দেশি বিদেশি সব ব্যাংকের জন্য কৃষি ঋণ বাধ্যতামূলক
- বিএমডিএ ২০ লাখ তাল ও খেজুর বীজ রোপণ করবে উত্তরাঞ্চলে
- মাধবপুরে বিপুল পরিমাণ ভেজাল সার ও কীটনাশক উদ্ধার
- সারের দাবিতে ফের কৃষকদের বিক্ষোভ ফরিদপুর ভাটিয়াপাড়...
- প্রসঙ্গ কুশি ধান : লোকবিজ্ঞান ও কৃষি গ্রামীণ অর্থনীতি
- লাখ টন সার কেনার সিদ্ধান্ত
- সারের অভাবে চুয়াডাঙ্গায় শীতকালীন আগাম সবজি চাষ হুম...
- সব ব্যাংকেরই কৃষিঋণ বিতরণ বাধ্যতামূলক
- সিডর বিধ্বস্ত পিরোজপুরে পেয়ারা চাষীদের দীর্ঘশ্বাস ...
- ফরিদপুরে সারের দাবিতে দিনভর বিক্ষোভ ভাংচুর, বিএস অ...
- মধুপুরের কলার রাজ্য
- হবিগঞ্জে নকল সার কারখানা : ৫ হাজার বস্টøা ভেজাল সা...
- সার সংকটে দিশেহারা বোয়ালমারীর কৃষক ফের রাস্টøায়, গ...
- মংলাবন্দরে চরায় আটকে যাওয়া সারবোঝাই জাহাজ ২ সপ্তাহ...
- দেশের দক্ষিণাঞ্চলে রবি মওসুমে ৮ লক্ষাধিক হেক্টর জম...
- ভারতীয় চোরাচালানকৃত ভেজাল সারে বাজার সয়লাব
- আলুবীজ আমদানি সম্পর্কে
- ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে মিজান এখন কোটিপতি
- গুদাম থেকে ৮৪ বস্তা আটক ।। বোয়ালমারীতে সারের দাবিত...
- চট্টগ্রাম বন্দরে ৫ শ’ টন সার নিয়ে জাহাজডুবি
- কাসলং অরণ্য কোথায় গেল
- কৃষি অফিস বলছে, করার কিছু নেই মেহেরপুরে আউশক্ষেতে ...
- কোথায় লাগাবেন কি গাছ
- ২ লাখ টাকা পুঁজিতে কোটিপতি
- দেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কুমির চাষে সাফল্য
- বালাই দমনে দরকার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা
- শাক সবজি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা
- ভেষজ: গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ উদ্ভিদ অর্জুন হৃদরোগে অত্য...
-
▼
September
(203)
No comments:
Post a Comment