০৫.০৯.০৮
।। সমকাল ।। আশরাফ খান
পর্যাপ্টø সার মজুদ থাকার পরও বিত্রিক্র হচ্ছে না। আউশ-আমনের আবাদ শেষে মন্দার এই সময়ে কৃষক সার কিনছে না। এক লাখ টন টিএসপি, এমওপি সার আমদানিকারকদের গুদামেই পড়ে আছে। সার নিয়ে বাংলাদেশে এমন পরিস্টি’তি অভাবিত। এক হাজার কোটি টাকারও বেশি দামের সার এ সময় অবিত্রক্রীত পড়ে থাকলেও আগামী নভেল্ফ^র-ডিসেল্ফ^রে ভরা মৌসুমে সারের তীব্র সংকট ঠিকই দেখা দেবে। কারণ তখন নতুন করে আমদানি না করা হলে বর্তমানের অবিত্রক্রীত সার দিয়ে চাহিদা মিটবে না। আর আমদানি করা সার অবিত্রক্রীত থাকলে আগামী মৌসুমের জন্য সার আমদানির এলসি খোলার টাকা কোথায় পাবেন ব্যবসায়ীরা?
এলসি খোলার বিশেষ ব্যবস্ট’া করা না হলে সার আমদানি সল্ফ¢ব হবে না। কৃষি ও শিল্কপ্প মšúণালয় এবং বেসরকারি আমদানিকারকদের মধ্যে এ অবস্ট’া দুর্ভাবনার জš§ দিয়েছে। শিল্কপ্প ও কৃষি মšúণালয়ের দায়িÍ^শীল কর্মকর্তারা এবং বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান কফিলউদ্দিন আহমদ এ অবস্ট’াটা স্ট^ীকার করে উ™ে^গ প্রকাশ করেছেন।
অপরদিকে ইউরিয়া সার সংগ্রহ ও উৎপাদন পরিস্টি’তি এখন পর্যšø সšেøাষজনক। তবে চার লাখ টনের ঘাটতি মেটাতে আমদানির নিশ্চিত ব্যবস্ট’া এখনো করা যায়নি। সরকারি পর্যায়ে মধ্যপ্রাচ্য থেকে মাত্র এক লাখ টন সার সংগ্রহের ব্যবস্ট’া হয়েছে। রাশিয়া, বেলারুশ ও ইউত্রেক্রন থেকে ইউরিয়া ও এমওপি সার সংগ্রহের আশায় কৃষি সচিবের নেতৃÍে^ এক উচ্চ পর্যায়ের সরকারি প্রতিদিন দল আজ ২৪ আগ¯দ্ব ঢাকা ত্যাগ করেন। ঘাটতি পহৃরণে সংগ্রহের ব্যবস্ট’া এখনই করতে না পারলে সামনে ইউরিয়ার সংকটও দেখা দিতে পারে।
এদিকে জ্বালানিসহ আনুষঙ্গিক খরচ ব্যাপকহারে বাড়ার পরও সরকার তা বিবেচনায় না নেওয়ায় ডিলাররা ক্ষতিগ্রস্টø হচ্ছেন। কৃষি মšúণালয় গত ১১ জুন এক সার্কুলারে প্রতি বস্টøা ইউরিয়ার দাম ৫৭৫ থেকে ৬ শ’ টাকা, প্রতি কেজির দাম সাড়ে ১১ টাকা থেকে ১২ টাকা নির্ধারণ করেছে। গত বছর কৃষক পর্যায়ে এক কেজি ইউরিয়ার দাম ছিল সাড়ে ৫ থেকে ৬ টাকা। জেলা প্রশাসকরা ডিলারদের সার উত্তোলন ও বিতরণের জন্য বরাদ্দ আদেশ দেওয়ার পরও ডিলাররা আমদানিকারকদের কাছ থেকে সার নিচ্ছেন না। কারণ তারা বিত্রিক্র করতে পারছেন না।
কৃষি মšúণালয় দাম নির্ধারণ করার পরই ৩৮ শতাংশ হারে জ্বালানির দাম বাড়ানো হয়। ডিলারদের সার পরিবহন খরচ উল্কেèখযোগ্যভাবে বাড়লেও জেলা প্রশাসকরা সে হারে যৌক্তিক পর্যায়ে স্ট’ানীয় মহৃল্য নির্ধারণ করছেন না। কৃষি মšúণালয়ের ধার্য করা মহৃল্যের অধিক ব্যয় বিবেচনায় নিতে ডিসিরা অপারগতা প্রকাশ করছেন। একই অবস্ট’া টিএসপি, এমওপি সারের ক্ষেত্রে। বেসরকারি আমদানিকারকরা আগ¯েদ্বর মাঝামাঝি পর্যšø এক লাখ ২৪ হাজার ৬৪০ টন টিএসপি আমদানি করেছেন। প্রতিটনের দাম পড়েছে এক হাজার ৬৫ ডলার। গত বছর যা ছিল ৫৬৫ ডলার। এই সারের মধ্যে এ পর্যšø উত্তোলন ও বিত্রিক্র হয়েছে ৬০ হাজার টন। অবশি®দ্ব ৬৪ হাজার টন সার অবিত্রক্রীত রয়েছে। অথচ জুলাই-আগ¯েদ্বর মধ্যে এই টিএসপি কৃষকের হাতে চলে যাওয়ার কথা। গত বছর এ সময়ে দেড় লাখ টন টিএসপি বিত্রিক্র হয়েছে। সারা বছরে টিএসপি দরকার ৫ লাখ টন।
এমওপি সার আমদানি করা হয়েছে ৮০ হাজার টন। ডিলাররা উত্তোলন করেছেন ৩০ হাজার টন। কৃষক পর্যায়ে এর পুরোটাই এখন পর্যšø অবিত্রক্রীত রয়েছে। দেশে এমওপির চাহিদা ধরা হয়েছে সাড়ে তিন লাখ টন। নভেল্ফ^র থেকে মার্চ পর্যšø টিএসপি, এমওপি, ডিএপি সারের ব্যাপক চাহিদা হয়। এ চাহিদা মেটানোর জন্য সেপ্টেল্টল্ফ^রের মধ্যেই এলসি করা জরুরি। কিন্তু আমদানিকারকরা এলসি করতে পারছেন না। সার বিত্রিক্র হচ্ছে না বলে ডিলাররা আমদানিকারকদের কাছ থেকে সার উত্তোলন করছেন না। নভেল্ফ^র থেকে রবিশস্য, ইরি-বোরো মৌসুমের জন্য সারের নতুন এলসিও খুলতে পারছেন না। কৃষকরাও টিএসপি, এমওপি সার কিনছেন না বলে ডিলাররাও আমদানিকারকদের কাছ থেকে সার উঠাচ্ছে না। আমদানিকারকরাও ব্যাংকের বকেয়া পাওনা পরিশোধ করতে পারছেন না। এ অবস্ট’ায় বিশেষ বিবেচনায় আমদানিকারকদের জন্য এলসি খোলার ব্যবস্ট’া করে দিতে সরকার ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা না দিলে এলসি করাই সল্ফ¢ব হবে না বলে আমদানিকারকরা মনে করছেন। এলসি করতে না পারলে আসছে মৌসুমে সংকট হবে ভয়াবহ।
ডিএপি সারের চাহিদা ধরা হয়েছেএক লাখ টন। বিসিআইসির হাতে আছে মাত্র ১৩ হাজার টন। স্ট’ানীয়ভাবে এক লাখ টন উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও ডিএপি কারখানা ৩০ হাজার টনও উৎপাদন করতে পারছে না। কাঁচামালের দু®ক্স্রাপ্যতা ও দুমর্হৃল্যের কারণে তারা কাঁচামালই সংগ্রহ করতে পারেনি। টিএসপি, এমওপি, ডিএপি সার প্রয়োজনমতো ব্যবহার করতে না পারলে রবিশস্য, ইরি-বোরোর উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্টø হবে।
এদিকে কাফকো থেকে সাড়ে চার লাখ টন, স্ট’ানীয় উৎপাদন ১৭ লাখ টন, রা®দ্ব্রীয়ভাবে এক লাখ টন আমদানির ব্যবস্ট’া করার পরও সাড়ে ৫ লাখ ইউরিয়ার ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। এবার ইউরিয়ার চাহিদা ধরা হয়েছে ২৮ লাখ ৫০ হাজার টন। বিসিআইসি আšøর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে দেড় লাখ টন ইউরিয়া সংগ্রহের ব্যবস্ট’া করেছে। তারপরও চার লাখ টন ইউরিয়ার ঘাটতি রয়ে গেছে। এই সারের ব্যবস্ট’া এখনো হয়নি। সার সংগ্রহের জন্য কৃষি সচিব বিদেশ গেলেও তারা কতটা সফল হবেন তার নিশ্চয়তা নেই। কারণ বিশ^ব্যাপীই সারের চাহিদা রয়েছে। আরেক বড় ঝুঁকি অভ্যšøরীণ উৎপাদনের জন্য গ্যাসের নিশ্চিত জোগান নিয়ে। সরকারিভাবে সর্বাͧক প্রয়াস নেওয়ার কথা বলা হলেও এক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা রয়েই গেছে। বেসরকারি সরবরাহকারীদের সময়মতো শিপমেন্ট দেওয়ার নিশ্চয়তাও নেই।
বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান কফিলউদ্দিন আহমদ মনে করেন, যৌথ বাহিনী, প্রশাসন ও ডিলারদের সুষ্ঠু ব্যবস্ট’াপনার কারণে গত বছর সার সংকট অনেক ক®েদ্ব মোকাবেলা করা সল্ফ¢ব হয়। এবার সার বিত্রিক্র যে হারে কমে গেছে তাতে আমদানিকারকদের এলসি খোলার ক্ষমতাই নেই। বিশেষ বিবেচনায় ব্যাংক থেকে এলসি খোলার ব্যবস্ট’া সরকার না করে দিলে নভেল্ফ^র-ডিসেল্ফ^রে ভরা মৌসুমে করার কিছু থাকবে না।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
About Me

- Participatory Research & Action Network- PRAN
- প্রতিদিন বিভিন্ন সংবাদপত্র কৃষি বিষয়ে নানান সংবাদ প্রকাশ করে থাকে। এ সকল তথ্য কাজের জন্য খুবই সহায়ক। কিন্তু একজনের পক্ষে প্রতিদিন সবগুলো সংবাদপত্র পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। অথচ এ সকল বিষয়গুলো আমাদের সবার জন্য কম-বেশি দরকারি। এ চিন্তা থেকে আমরা বিভিন্ন সংবাদপত্র নিয়মিত পরিবীক্ষণ ও কৃষি বিষয়ক সংবাদসমূহ তথ্যায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছ্।ি আশা করছি সংবাদ তথ্যায়নের এ প্রকিৃয়াটি আমাদের কাজের জন্য সহায়ক হবে। পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এন্ড অ্যাকশান নেটওয়ার্ক- প্রান এ কাজটি সঞ্চালনের কাজ করছে।
Krishi Khobor
-
▼
2008
(356)
-
▼
September
(203)
- চুয়াডাঙ্গার কৃষকদের চাষাবাদ অনিশ্চিত
- দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০ জেলায় সারের দাবিতে কৃষক বি...
- ব্যাংককে বাধ্যতামূলক আবর্তক শস্য ঋণ দিতে হবে
- পাবনায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মাশরুম চাষ শুরু
- আলুর বাজারে ধস : জয়পুরহাটে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের মাথা...
- নড়াইলে সারের দাবিতে কৃষকদের বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
- বাজারে আসছে হাইব্রিডের নতুনজাত এসএল ৮ ।। ফলন হেক্ট...
- অবশেষে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকই নির্মাণ করলেন কালভার্ট
- এবার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা মঠবাড়িয়ায় জোয়ারের পানি...
- আরও দুটি সারকারখানা হচ্ছে দেশে
- কালীগঞ্জের পোল্ট্রি শিল্পে চলছে ক্রান্তিকাল
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক
- কলার চারা রোপণের সেরা সময় আশ্বিন মাস
- মরিচের সঙ্গে ভুট্টার আবাদ
- কৃষির ওপর নির্ভর করে মঙ্গা মোকাবিলার চেষ্টা
- জীবননগরে ধানক্ষেতে ছত্রাক : কৃষক দিশেহারা
- এবার ওরা ঘুরে দাঁড়াবেই
- সিদ্ধান্ত ভালো কিন্তু ছিদ্র বন্ধ হবে তো?
- রাজশাহীর ৮৮ ডিলারের গুদামে ১১ কোটি টাকার সার অবিত্...
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক : তিনদিনেও মামলা হয়নি
- পীরগাছায় আমন ক্ষেতে পোকার আক্রমণ
- রাজিবপুরে আমন চারা সংকট
- সন্তোষজনক নয় ভেষজ উদ্ভিদ চাষাবাদের অগ্রগতি
- অন্যের জমিতে ধান ও সবজি চাষ করে মুকুল এখন স্বাবলম্বী
- ভেড়ামারায় জি.কে. প্রকল্প এলাকার কৃষকরা সেচ ও সার স...
- এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ হেমেন্দ্র দত্তের কৃষি খামার এবা...
- গঙ্গাচড়ায় মঙ্গা মোকাবেলায় ব্রিধান ৩৩ চাষে কৃষকদের ...
- উত্তরাঞ্চলে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের সুযোগ না থ...
- চিংড়ি শিল্প রক্ষায় সরকারী উদ্যোগ প্রয়োজন
- পরিবেশ বান্ধব চাষাবাদ
- সোনারগাঁয়ে বিষাক্ত বর্জ্যে ১০০ হেক্টর জমির ধান নষ্ট
- কর্মসৃজন কর্মসহৃচি : নাজিরপুর কচুরিপানা ব্যবহারে ক...
- জামালপুরে বন্যার পর ফের আমন রোপণের উদ্যোগ কৃষকের ঘ...
- শৈলকূপায় ২২০ বস্টøা সারসহ আটক ৩
- ফুলবাড়িয়ায় আনারস চাষে হরমোন প্রয়োগ আকার রং বদলে গে...
- কৃষিতে জৈব সারের প্রয়োজনীয়তা ও বাণিজ্যিক প্রসারে জ...
- বিলুপ্তির পথে কৃষিবান্ধব জলজ প্রাণী শামুক
- কম্পিউটারে উদ্ভিদের রোগ নির্ণয়
- চাল উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণে নতুন সংস্করণ ‘ভ¬াদ...
- কুষ্টিয়ায় কচু নিয়ে চাষীরা বিপাকে
- জাম্বুরা: পাহাড়ে আর্থিক সাফল্যের হাতছানি
- কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ৯ হাজার ৪০০ কোটি টাকা
- নীলফামারীতে দাম পড়ে যাওয়ায় আলু নিয়ে কৃষক ও ব্যবসায়...
- চুয়াডাঙ্গা পান বরজে পচন
- কৃষি ও কৃষকের সুখবর কোথায়
- রংপুরে পাট কেনায় সাড়া নেই
- গলাচিপায় মাছ ধরার টোপ ‘বিষ’
- ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষি শ্রমিকদের আগাম শ্রম বিক্রি
- বিএডিসিতে ধানবীজ সরবরাহ মহৃল্য না পেয়ে বিপাকে জামা...
- বান্দরবানে সারের দাবিতে মিছিল
- ভরসা কোল্ড ষ্টোরের পঁচে যাওয়া আলুর ক্ষতিপূরণ দেওয়া...
- রিকশাচালকদের কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করুন
- কলারোয়ায় পাচারকালে সার আটক ।। গ্রেফতার ১
- নাটোরের হাজার পুকুরের গ্রাম বদলে দিয়েছে অর্থনীতি
- কৃষকের ভাগ্যোন্নয়ন : সুদূর পরাহত নয়
- কৃষিঋণ: কৃষির জন্য খুবই ইতিবাচক একটি সিদ্ধান্ত
- পুঠিয়ায় অবৈধ পাওয়ার ক্রাসার দিয়ে আখ মাড়াই
- কৃষিঋণ বিতরণ
- চাষি ক্ষেতে চালাইছে হাল
- কুড়িগ্রামে নকল সার কারখানার সন্ধান
- কৃষক
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বিতরণের নির্দেশ বর্গা ও প্রান্তি...
- কৃষিখাতে ঋণের জোগান বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসনীয় সি...
- আপদকালীন ধানচাষ জনপ্রিয় হচ্ছে মাগুরার কৃষকরা এবার ...
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে বর্গাচাষীর...
- ওলকপি
- কালীগঞ্জে নার্সারির ব্যবসায় আজ অনেকে স্বাবলম্বী
- নারিকেল বীজ বপনের এখনই সময়
- মানবসম্পদ উন্নয়নে চাই কৃষি শিক্ষা
- আদিবাসীদের জীবন, সংগ্রাম ও জীবিকায় কৃষি
- রিকশাচালকদের কি কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করা যায় না?
- সব ব্যাংকের জন্য কৃষিঋণ দেয়া বাধ্যতামূলক
- দেশি বিদেশি সব ব্যাংকের জন্য কৃষি ঋণ বাধ্যতামূলক
- বিএমডিএ ২০ লাখ তাল ও খেজুর বীজ রোপণ করবে উত্তরাঞ্চলে
- মাধবপুরে বিপুল পরিমাণ ভেজাল সার ও কীটনাশক উদ্ধার
- সারের দাবিতে ফের কৃষকদের বিক্ষোভ ফরিদপুর ভাটিয়াপাড়...
- প্রসঙ্গ কুশি ধান : লোকবিজ্ঞান ও কৃষি গ্রামীণ অর্থনীতি
- লাখ টন সার কেনার সিদ্ধান্ত
- সারের অভাবে চুয়াডাঙ্গায় শীতকালীন আগাম সবজি চাষ হুম...
- সব ব্যাংকেরই কৃষিঋণ বিতরণ বাধ্যতামূলক
- সিডর বিধ্বস্ত পিরোজপুরে পেয়ারা চাষীদের দীর্ঘশ্বাস ...
- ফরিদপুরে সারের দাবিতে দিনভর বিক্ষোভ ভাংচুর, বিএস অ...
- মধুপুরের কলার রাজ্য
- হবিগঞ্জে নকল সার কারখানা : ৫ হাজার বস্টøা ভেজাল সা...
- সার সংকটে দিশেহারা বোয়ালমারীর কৃষক ফের রাস্টøায়, গ...
- মংলাবন্দরে চরায় আটকে যাওয়া সারবোঝাই জাহাজ ২ সপ্তাহ...
- দেশের দক্ষিণাঞ্চলে রবি মওসুমে ৮ লক্ষাধিক হেক্টর জম...
- ভারতীয় চোরাচালানকৃত ভেজাল সারে বাজার সয়লাব
- আলুবীজ আমদানি সম্পর্কে
- ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে মিজান এখন কোটিপতি
- গুদাম থেকে ৮৪ বস্তা আটক ।। বোয়ালমারীতে সারের দাবিত...
- চট্টগ্রাম বন্দরে ৫ শ’ টন সার নিয়ে জাহাজডুবি
- কাসলং অরণ্য কোথায় গেল
- কৃষি অফিস বলছে, করার কিছু নেই মেহেরপুরে আউশক্ষেতে ...
- কোথায় লাগাবেন কি গাছ
- ২ লাখ টাকা পুঁজিতে কোটিপতি
- দেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কুমির চাষে সাফল্য
- বালাই দমনে দরকার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা
- শাক সবজি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা
- ভেষজ: গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ উদ্ভিদ অর্জুন হৃদরোগে অত্য...
-
▼
September
(203)
No comments:
Post a Comment