উপ-সম্পদকীয় সমগ্র
০৪.০৯.০৮
।। সমকাল ।। অজয় দাশগুপ্ত
এক সকালে সুন্দরবন থেকে মোবাইল টেলিফোন এলো : ‘করমজলের বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রে কুমিরের ডিম থেকে ৩০টি বাচ্চা ফুটেছে।’ যিনি ফোন করেছেন, তার সঙ্গে কখনো পরিচয় ঘটেনি। আমিও বন বিভাগের কর্মকা-ে জড়িত কেউ নই। আর প্রাণী বিশেষজ্ঞ তো দহৃরের কথা, জীবজগৎ বিষয়ে জ্ঞান অ-আ-ক-খ’য়ের বেশি নয়। সল্ফ¢বত ১০ আগ¯দ্ব সমকালে ‘করমজলের কুমির প্রকল্কপ্প’ শিরোনামে লেখার জন্যই এমন একটি সুসংবাদ আমাকে জানানোর তাগিদ অচেনা মানুষটি অনুভব করেছেন।
করমজলের ডেপুটি রেঞ্জার আবদুর রব কুমিরকে দেখেন ‘নিজের পোলাপান’ হিসেবে। ২ আগ¯দ্ব সুন্দরবনের ওই প্রকল্কপ্প পরিদর্শনকালে তার সঙ্গে দেখাও হয়েছিল। তিনি ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ান না, বরং হিংস্র-ভয়গ্ধকর কুমিরের বংশবিস্টøারের জন্য নিবেদিত রয়েছেন ‘পা-ব-বর্জিত জলবে®িদ্বত এলাকায়’, যেখানে এক ¹èাস খাওয়ার পানি সোনার মতোই দামি। স্ট^ল্কপ্প ব্যয়ে গড়ে তোলা ওই খামারে প্রায় এক শ’ কুমির ছানা দেখেছি, যেগুলোর বয়স এক থেকে চার বছর।
রংপুর থেকে ‘কুশি ধান’ কাটার খবরও পেয়েছিলাম অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবে। বৃহত্তর রংপুর-দিনাজপুরের আরডিআরএস সংস্ট’ার মৃণ¥য় গুহ নিয়োগীর সঙ্গে আমার কখনো সাক্ষাৎ হয়নি। কুশি ধান নিয়ে তিনি কাজ করছেন জেনে মোবাইল টেলিফোনে যোগাযোগ হয়েছে কয়েকবার। সল্ফ¢বত এ কারণেই ২২ আগ¯দ্ব লালমনিরহাট জেলার হাতীবাল্পব্দা উপজেলার মধ্যগড্ডিমারীতে কুশি ধান কাটার আনন্দের খবরটি আমাকে দেওয়ার জন্য ফোন করেছিলেন। কয়েক দিন আগেও তিনি ফোন করেছিলেন মাঠে ধানের অবস্ট’া জানিয়ে। তার শগ্ধকা ছিল, আকস্টি§ক কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে টে¯দ্ব প্টèটে ফসলের বিনাশ ঘটলে তাকে অšøত একটি বছর অর্থাৎ আগামী বোরো ফসল না ওঠা পর্যšø অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু কপাল ভালো যে, কোনো দৈবদুর্বিপাকে তাকে পড়তে হয়নি। ১৮ জন কৃষক বোরো ধানের জমিতে সামান্য অর্থ ব্যয় করেই বাড়তি কুশি ধান ঘরে তুলতে পেরেছে। এখন তারা ওই জমিতেই নেমে পড়েছে আমন ধান চাষের জন্য। আমাদের কৃষির জন্য এটাও এক ধরনের বিপ্টèব বৈকি!
বাংলাদেশের লোকসংখ্যা ১৫ কোটি। এর প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ৫ কোটি দিনে দুই-তিনবেলা নয়, একবেলাই পেটভরে খেতে পায় না। তারা যদি প্রত্যেকে অšøত দু’বেলা তৃপ্টিøর সঙ্গে ভাত বা রুটি এবং ডাল-মাছ-দুধ-সব্জি-মাংস খায় তাহলে খাদ্য চাহিদা কত বেড়ে যাবে, সেটা ভাবলেও শগ্ধকা হয়। এ অবস্ট’ায় দেশের সীমাহীন দারিদ্র্যকেই কৃতজ্ঞতা জানাতে হয় এ কারণে যে, অšøত ৫ কোটি মানুষের হাতে খাদ্য কেনার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ নেই। তবে তাদের এ সঙ্গতি হলেও যে বাজারে অšøত চালের ঘাটতি হবে না সেটাই জানালেন মৃণ¥য় গুহ নিয়োগী। টেলিফোনে তার কণ্ঠে আমি যেন শুনতে পাচ্ছিলাম আনন্দ-উচ্ছ্বাস। তিনি বলছিলেন শাšøস্টি’রভাবে। কিন্তু আমিই যেন অশাšø। আমার ধারণা, বাংলাদেশ তার জনসংখ্যার বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী খাদ্যে স্ট^য়ংস¤ক্সহৃর্ণতার কাছাকাছি রয়েছে এবং সামান্য চে®দ্বা চালালেই প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য উৎপাদন করতে পারে। ফলে বিশ^বাজারে জোগান দেওয়ার মতো কয়েক লাখ টন চাল রফতানি করা সল্ফ¢ব। আর এ লক্ষ্য অর্জনে বড় একটি ধাপ আমরা দিতে পারব যদি বোরো ধানের জমি থেকে আমন চাষের আগেই একটি ফসল ঘরে তোলা যায়।
মৃণ¥য় নিয়োগীর বাড়ি টাঙ্গাইলের মধুপুরে। কিন্তু এক যুগেরও বেশি কাজ করছেন দেশের শস্যভা-ার হিসেবে পরিচিত রংপুর-দিনাজপুর এলাকায়। ১ সেপ্টেল্টল্ফ^র তার কাছ থেকে পাওয়া ই-মেইলে জানা গেল, এ বছর যে সীমিত কয়েকটি প্টèটে কুশি ধান চাষ হয়েছে, সেখানে প্রতি হেক্টরে ধানের ফলন হয়েছে ৩.৮ টন (৩৮০০ কেজি)। ওইসব জমিতে ধান কাটার পরপরই রোপণ করা হয়েছে ব্রি-ধান ৪৬ জাতের চারা। অগ্রহায়ণ বা ডিসেল্ফ^রে আমন ধান কাটার সময়েই পাওয়া যাবে এর চারা থেকে সোনালি ধান। অর্থাৎ বোরো ও আমন ফসলের পরিবর্তে ‘বোরো-কুশি-আমন’ এ তিনটি ফসল।
যেসব জমিতে বোরো ধান চাষ হয়, তার সবটাতেই কি কুশি ধানের চাষ সল্ফ¢ব? এর উত্তর হচ্ছেÑ না। বর্ষা মৌসুমেও যে জমি তলিয়ে যাবে না কেবল সেখানেই কুশি ধানের চারা রোপণ করা যাবে। মে মাসে বোরো ধান কাটার চার-পাঁচদিনের মধ্যে ধান গাছের গোড়া থেকে নতুন কুশি বের হয়। দিন দশেকের মধ্যে তা প্রায় ৬ ইঞ্চি লল্ফ^া হয়। এ কুশি রোপণের একটি বাড়তি সুবিধা হচ্ছে চাষের জন্য বীজধানের প্রয়োজন পড়ে না। বোরো ধান কাটার পর তার গোড়া থেকেই পাওয়া যাবে চারা। ধান চাষের জন্য যে বীজের প্রয়োজন হয় তার হিসাব ধরলে এটাও কিন্তু কম লাভ নয়। ধান চাষের জন্য রাসায়নিক কিংবা জৈব সার অবশ্যই দিতে হবে। সেচেরও প্রয়োজন পড়বে। তবে যেহেতু বর্ষা মৌসুমে এ ধানের চাষ হবে, তাই বোরো ধানের মতো সেচের চাহিদা প্রকট হবে না। যদি কৃষকরা এ প্রযুক্তি গ্রহণ করে তাহলে কীভাবে চাষ করতে হয় সে কৌশল তারা শিখে নেবে। বলা হয়ে থাকে, বাংলাদেশের কৃষকদের অর্থনীতির জ্ঞান টনটনে। বোরো ধান ওঠার পর কিছু জমিতেও যদি তারা কুশি ধানের চাষ করতে পারে তাহলে যে ধান ঘরে উঠবে সেটা বলা যায় একেবারেই ফাও পাওনা। মৃণ¥য় গুহ নিয়োগী মনে করেন, বৃহত্তর রংপুর ও দিনাজপুরের আট জেলায় অšøত ছয় লাখ হেক্টর জমিতে কুশি ধান প্রযুক্তি বাস্টøবায়ন সল্ফ¢ব। এর ফলে বছরে ১২ থেকে ১৫ লাখ টন অতিরিক্ত ধান মিলতে পারে। দেশের বাদবাকি জেলাগুলোতেও জুন-জুলাই-আগ¯দ্ব মাসে এভাবে অনেকটা ফাও কয়েক লাখ টন ধান উৎপাদন সল্ফ¢ব। মৃণ¥য় গুহ নিয়োগী লিখেছেন : ‘মনে রাখতে হবে, আমাদের প্রযুক্তি ব্যবহার করবে কৃষক। সুতরাং তাদের কথা মাথায় রেখে প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে। কৃষক এমন প্রযুক্তিই গ্রহণ করবেন যা তাদের জন্য লাভজনক হবে। বিআর-১১, ব্রি ধান-২৮, ব্রি ধান-২৯ জাতের ধান ঘরে ঘরে কৃষকের কাছে সমাদৃত। মানস¤ক্সল্পু প্রযুক্তির বিস্টøার ঘটেনি, এ রকম দৃ®দ্বাšø নেই।’
চ্যানেল আইয়ের শাইখ সিরাজের কারণে দেশবাসী ঝিনাইদহের ‘হরিধান’ বিষয়ে জানতে পেরেছিল। একজন স্ট^ল্কপ্প শিক্ষিত কৃষক হরিপদ কাপালী কেবল পর্যবেক্ষণ শক্তির জোরে ধানের জন্য উল্পুত বীজের উদ্ভাবন করেছিলেন। তিনি নিজের জমিতে দেখলেন, একটি ধানের চারা আশপাশের অনেক চারার চেয়ে মোটাতাজা ও লল্ফ^া। কেন এমন হয়? কেন এমন হলো? এ প্রশুই তাকে ‘বিজ্ঞানী হরিপদ কাপালীতে’ পরিণত করেছে। তিনি ওই ধান গাছের পরিচর্যা করেন এবং দেখতে পান যে, ওই গাছে আশপাশের গাছের চেয়ে বেশি ধান ফলেছে। ধান কাটার পর তিনি এর বীজ আলাদা করে সংরক্ষণ করেন। এ বীজ রোপণ করে দেখা যায়, ফলন অন্য বীজের তুলনায় বেশি। এভাবে কয়েকটি মৌসুমে ওই মহৃল চারাটির ধান থেকে পাওয়া ধান চাষ করে তিনি পর্যাপ্টø বীজের ভা-ার গড়ে তোলেন এবং আশপাশের এলাকায় কৃষকদের মধ্যে তা বণ্টন করেন। তারাও হরিধান চাষ করে উপকৃত হচ্ছেন। অর্থাৎ বেশি ধান পাচ্ছেন।
ধানচাষী হরিপদ কাপালী ও মৃণ¥য় গুহ নিয়োগী কিংবা কুমির চাষী আবদুর রব এ কারণেই দেশের স¤ক্সদ। তারা কেউই ব্যক্তিজীবনে সোনার চামচ মুখে দেওয়া মানুষ নয়। দেশ ও দশের জন্য তাদের রয়েছে অপরিসীম ভালোবাসা ও দরদ। তারা নিজের জন্য বাড়তি কিছু চান না, বরং ভাবেন আমাদের হতদরিদ্র দেশটির জন্য কিছু করতে। আর এ কারণে সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রে কেউ পরিদর্শনে গেলে আবদুর রব আবদার করেন তার ‘পোলাপান কুমির ছানাগুলোর জন্য অতিপ্রয়োজনীয় ওষুধ ও খাবার।’ তিনি মনে করেন, সুন্দরবনের নদ-নদীগুলোতে সাত হাজার কুমির নিশ্চিšেø বসবাস করতে পারে। এগুলো বড় হলে রফতানি পণ্যে যুক্ত হতে পারে একটি দামি পণ্য। কুমিরের চামড়া থেকে দামি ব্যাগ তৈরি হয়Ñ তার এ তথ্য-সহৃত্রে ইন্টারনেট থেকে দেখতে পাই এ ধরনের একটি ছোট ভ্যানিটি ব্যাগের দাম ১০০ ডলারেরও বেশি অর্থাৎ অšøত সাত হাজার টাকা। কেন আমরা এ সুযোগ কাজে লাগাব না? তিনি লোনা পানির পাশাপাশি মিঠাপানির কুমিরের ডিম থেকেও বাচ্চা ফোটাতে চান। ভারত সরকার বাংলাদেশকে কয়েকটি মিঠাপানির কুমির দিলেও সেগুলো থেকে কেন ছানা উৎপাদন করা হচ্ছে না, সেটাই তার দুঃখ। তিনি আরো দুঃখ করে বলছিলেন, ‘বনের রাজাদের’ দুর্নীতি-অনিয়ম নিয়ে সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে অনেক কথা লেখা হয়। কিন্তু বনে যে আসলেই অনেক রাজা পড়ে আছে, তাদের কথা বলা হয় না। তার এ দুঃখ কে ঘোচাতে পারবে, কে জানে?
মৃণ¥য় গুহ নিয়োগীর এমন কোনো দুঃখবোধ আছে কি-না জানি না। তিনি এ পর্যšø তার কাজে আরডিআরএস থেকে দারুণ সহায়তা পাচ্ছেন। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন¯িদ্বটিউটের সাবেক মহাপরিচালক ড. এম এ হামিদ মিয়া তার কাজে পরামর্শ দিচ্ছেন, পাশাপাশি মিলছে উৎসাহ। সেনাবাহিনীর রংপুর অঞ্চলের জিওসি মেজর জেনারেল সৈয়দ ফাতেমী আহমেদ রুমী আগামী বছর ১২০০ একর জমিতে কুশি ধান চাষের আয়োজনে সব ধরনের সহায়তার আশ^াস দিয়েছেন। দেশের অন্যান্য এলাকাতেও এ ধরনের পরিকল্কপ্পনা গ্রহণ করতে বাধা নেই। রংপুরে আরডিআরএস যা করছে, অন্য এলাকায় এ ধরনের সংস্ট’াও তা করতে পারে। সবচেয়ে বড় উদ্যোগ নিতে পারে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন¯িদ্বটিউট। উচ্চ ফলনশীল ধানের জন্য মানস¤ক্সল্পু বীজ উৎপাদনে তারা দারুণভাবে সফল। এক সময়ে এ দেশ সুজলা-সুফলা-শস্যশ্যামলা হিসেবে পরিচিত ছিল। তারপর নেমে এলো মানুষ-সৃ®দ্ব দুর্যোগ। বাংলাদেশ স্ট’ায়ী খাদ্য ঘাটতির দেশে পরিণত হলো। এ দুর্ভাগ্যের পরিবর্তন করে আবার বাংলাদেশ খাদ্যে যে স্ট^য়ংস¤ক্সহৃর্ণ হতে পারে তার আশার আলো তারাই দেখাতে পেরেছেন। এ কারণে কুশি ধান নিয়ে তাদের কাছ থেকে বিশেষ উদ্যোগ প্রত্যাশা করাই যায়। বিশেষ করে এ প্রতিষ্ঠানের সাবেক মহাপরিচালক এমএ হামিদ মিয়া যখন এ কাজের সঙ্গে শুরু থেকে যুুক্ত রয়েছেন।
মৃণ¥য় গুহ নিয়োগী আমার কাছে একটি লেখা পাঠিয়েছেন। তা থেকে কয়েকটি লাইন এখানে তুলে দিচ্ছি : ‘উত্তরাঞ্চলের মঙ্গাপ্রবণ অঞ্চলে কুশি ধান আশীর্বাদ হিসেবে দেখা দিতে পারে। মঙ্গা অভিশাপ ভাদ্র-আশি^ন মাসেই বেশি। ভাদ্র মাসে কৃষকের তেমন কাজ থাকে না। কুশি ধান চাষ করা হলে তা পাকবে এ সময়েই। ফলে কৃষি শ্রমিক কাজ পাবে, ঘরে ধান আসবে, গরু খড় পাবে। কুশি ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হবে আমন চারা রোপণের কাজ। যদি বৃহত্তর রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলে ছয় লাখ হেক্টর জমি কুশি ধানের আওতায় নিয়ে আসা যায় তাহলে ২০ লাখের বেশি শ্রমিক ১৫ দিনেরও বেশি কাজ পাবে।’
কুশি ধান এখন পর্যšø টে¯দ্ব কেস। সফল হলে ধানের ক্ষেতে আরেকটি সবুজ বিপ্টèব ঘটে যেতে পারে। মৃণ¥য় গুহ নিয়োগীর মতো আরো কেউ কেউ দেশের কয়েকটি এলাকায় এগিয়ে এলে আগামী বোরো মৌসুমেই ¯ক্স®দ্ব হবে, এ প্রযুক্তি প্রকৃত কতটা সল্ফ¢াবনাপহৃর্ণ। এ উদ্যোগে পৃষ্ঠপোষক মিলবে নিশ্চয়ই।
ধলড়ু৫২@যড়ঃসধরষ.পড়স
হলেখক : সাংবাদিক
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
About Me

- Participatory Research & Action Network- PRAN
- প্রতিদিন বিভিন্ন সংবাদপত্র কৃষি বিষয়ে নানান সংবাদ প্রকাশ করে থাকে। এ সকল তথ্য কাজের জন্য খুবই সহায়ক। কিন্তু একজনের পক্ষে প্রতিদিন সবগুলো সংবাদপত্র পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। অথচ এ সকল বিষয়গুলো আমাদের সবার জন্য কম-বেশি দরকারি। এ চিন্তা থেকে আমরা বিভিন্ন সংবাদপত্র নিয়মিত পরিবীক্ষণ ও কৃষি বিষয়ক সংবাদসমূহ তথ্যায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছ্।ি আশা করছি সংবাদ তথ্যায়নের এ প্রকিৃয়াটি আমাদের কাজের জন্য সহায়ক হবে। পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এন্ড অ্যাকশান নেটওয়ার্ক- প্রান এ কাজটি সঞ্চালনের কাজ করছে।
Krishi Khobor
-
▼
2008
(356)
-
▼
September
(203)
- চুয়াডাঙ্গার কৃষকদের চাষাবাদ অনিশ্চিত
- দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০ জেলায় সারের দাবিতে কৃষক বি...
- ব্যাংককে বাধ্যতামূলক আবর্তক শস্য ঋণ দিতে হবে
- পাবনায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মাশরুম চাষ শুরু
- আলুর বাজারে ধস : জয়পুরহাটে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের মাথা...
- নড়াইলে সারের দাবিতে কৃষকদের বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
- বাজারে আসছে হাইব্রিডের নতুনজাত এসএল ৮ ।। ফলন হেক্ট...
- অবশেষে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকই নির্মাণ করলেন কালভার্ট
- এবার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা মঠবাড়িয়ায় জোয়ারের পানি...
- আরও দুটি সারকারখানা হচ্ছে দেশে
- কালীগঞ্জের পোল্ট্রি শিল্পে চলছে ক্রান্তিকাল
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক
- কলার চারা রোপণের সেরা সময় আশ্বিন মাস
- মরিচের সঙ্গে ভুট্টার আবাদ
- কৃষির ওপর নির্ভর করে মঙ্গা মোকাবিলার চেষ্টা
- জীবননগরে ধানক্ষেতে ছত্রাক : কৃষক দিশেহারা
- এবার ওরা ঘুরে দাঁড়াবেই
- সিদ্ধান্ত ভালো কিন্তু ছিদ্র বন্ধ হবে তো?
- রাজশাহীর ৮৮ ডিলারের গুদামে ১১ কোটি টাকার সার অবিত্...
- বকশীগঞ্জে ৫ টন ভেজাল সার আটক : তিনদিনেও মামলা হয়নি
- পীরগাছায় আমন ক্ষেতে পোকার আক্রমণ
- রাজিবপুরে আমন চারা সংকট
- সন্তোষজনক নয় ভেষজ উদ্ভিদ চাষাবাদের অগ্রগতি
- অন্যের জমিতে ধান ও সবজি চাষ করে মুকুল এখন স্বাবলম্বী
- ভেড়ামারায় জি.কে. প্রকল্প এলাকার কৃষকরা সেচ ও সার স...
- এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ হেমেন্দ্র দত্তের কৃষি খামার এবা...
- গঙ্গাচড়ায় মঙ্গা মোকাবেলায় ব্রিধান ৩৩ চাষে কৃষকদের ...
- উত্তরাঞ্চলে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের সুযোগ না থ...
- চিংড়ি শিল্প রক্ষায় সরকারী উদ্যোগ প্রয়োজন
- পরিবেশ বান্ধব চাষাবাদ
- সোনারগাঁয়ে বিষাক্ত বর্জ্যে ১০০ হেক্টর জমির ধান নষ্ট
- কর্মসৃজন কর্মসহৃচি : নাজিরপুর কচুরিপানা ব্যবহারে ক...
- জামালপুরে বন্যার পর ফের আমন রোপণের উদ্যোগ কৃষকের ঘ...
- শৈলকূপায় ২২০ বস্টøা সারসহ আটক ৩
- ফুলবাড়িয়ায় আনারস চাষে হরমোন প্রয়োগ আকার রং বদলে গে...
- কৃষিতে জৈব সারের প্রয়োজনীয়তা ও বাণিজ্যিক প্রসারে জ...
- বিলুপ্তির পথে কৃষিবান্ধব জলজ প্রাণী শামুক
- কম্পিউটারে উদ্ভিদের রোগ নির্ণয়
- চাল উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণে নতুন সংস্করণ ‘ভ¬াদ...
- কুষ্টিয়ায় কচু নিয়ে চাষীরা বিপাকে
- জাম্বুরা: পাহাড়ে আর্থিক সাফল্যের হাতছানি
- কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ৯ হাজার ৪০০ কোটি টাকা
- নীলফামারীতে দাম পড়ে যাওয়ায় আলু নিয়ে কৃষক ও ব্যবসায়...
- চুয়াডাঙ্গা পান বরজে পচন
- কৃষি ও কৃষকের সুখবর কোথায়
- রংপুরে পাট কেনায় সাড়া নেই
- গলাচিপায় মাছ ধরার টোপ ‘বিষ’
- ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষি শ্রমিকদের আগাম শ্রম বিক্রি
- বিএডিসিতে ধানবীজ সরবরাহ মহৃল্য না পেয়ে বিপাকে জামা...
- বান্দরবানে সারের দাবিতে মিছিল
- ভরসা কোল্ড ষ্টোরের পঁচে যাওয়া আলুর ক্ষতিপূরণ দেওয়া...
- রিকশাচালকদের কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করুন
- কলারোয়ায় পাচারকালে সার আটক ।। গ্রেফতার ১
- নাটোরের হাজার পুকুরের গ্রাম বদলে দিয়েছে অর্থনীতি
- কৃষকের ভাগ্যোন্নয়ন : সুদূর পরাহত নয়
- কৃষিঋণ: কৃষির জন্য খুবই ইতিবাচক একটি সিদ্ধান্ত
- পুঠিয়ায় অবৈধ পাওয়ার ক্রাসার দিয়ে আখ মাড়াই
- কৃষিঋণ বিতরণ
- চাষি ক্ষেতে চালাইছে হাল
- কুড়িগ্রামে নকল সার কারখানার সন্ধান
- কৃষক
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বিতরণের নির্দেশ বর্গা ও প্রান্তি...
- কৃষিখাতে ঋণের জোগান বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসনীয় সি...
- আপদকালীন ধানচাষ জনপ্রিয় হচ্ছে মাগুরার কৃষকরা এবার ...
- সব ব্যাংকে কৃষিঋণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে বর্গাচাষীর...
- ওলকপি
- কালীগঞ্জে নার্সারির ব্যবসায় আজ অনেকে স্বাবলম্বী
- নারিকেল বীজ বপনের এখনই সময়
- মানবসম্পদ উন্নয়নে চাই কৃষি শিক্ষা
- আদিবাসীদের জীবন, সংগ্রাম ও জীবিকায় কৃষি
- রিকশাচালকদের কি কৃষি উৎপাদনে নিয়োজিত করা যায় না?
- সব ব্যাংকের জন্য কৃষিঋণ দেয়া বাধ্যতামূলক
- দেশি বিদেশি সব ব্যাংকের জন্য কৃষি ঋণ বাধ্যতামূলক
- বিএমডিএ ২০ লাখ তাল ও খেজুর বীজ রোপণ করবে উত্তরাঞ্চলে
- মাধবপুরে বিপুল পরিমাণ ভেজাল সার ও কীটনাশক উদ্ধার
- সারের দাবিতে ফের কৃষকদের বিক্ষোভ ফরিদপুর ভাটিয়াপাড়...
- প্রসঙ্গ কুশি ধান : লোকবিজ্ঞান ও কৃষি গ্রামীণ অর্থনীতি
- লাখ টন সার কেনার সিদ্ধান্ত
- সারের অভাবে চুয়াডাঙ্গায় শীতকালীন আগাম সবজি চাষ হুম...
- সব ব্যাংকেরই কৃষিঋণ বিতরণ বাধ্যতামূলক
- সিডর বিধ্বস্ত পিরোজপুরে পেয়ারা চাষীদের দীর্ঘশ্বাস ...
- ফরিদপুরে সারের দাবিতে দিনভর বিক্ষোভ ভাংচুর, বিএস অ...
- মধুপুরের কলার রাজ্য
- হবিগঞ্জে নকল সার কারখানা : ৫ হাজার বস্টøা ভেজাল সা...
- সার সংকটে দিশেহারা বোয়ালমারীর কৃষক ফের রাস্টøায়, গ...
- মংলাবন্দরে চরায় আটকে যাওয়া সারবোঝাই জাহাজ ২ সপ্তাহ...
- দেশের দক্ষিণাঞ্চলে রবি মওসুমে ৮ লক্ষাধিক হেক্টর জম...
- ভারতীয় চোরাচালানকৃত ভেজাল সারে বাজার সয়লাব
- আলুবীজ আমদানি সম্পর্কে
- ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে মিজান এখন কোটিপতি
- গুদাম থেকে ৮৪ বস্তা আটক ।। বোয়ালমারীতে সারের দাবিত...
- চট্টগ্রাম বন্দরে ৫ শ’ টন সার নিয়ে জাহাজডুবি
- কাসলং অরণ্য কোথায় গেল
- কৃষি অফিস বলছে, করার কিছু নেই মেহেরপুরে আউশক্ষেতে ...
- কোথায় লাগাবেন কি গাছ
- ২ লাখ টাকা পুঁজিতে কোটিপতি
- দেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কুমির চাষে সাফল্য
- বালাই দমনে দরকার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা
- শাক সবজি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা
- ভেষজ: গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ উদ্ভিদ অর্জুন হৃদরোগে অত্য...
-
▼
September
(203)
No comments:
Post a Comment